1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
শিবগঞ্জে বন্যা দুর্গত পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও নবোদ অর্থ বিতরণ গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যা ও দেশব্যাপী সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে তানোরে মানববন্ধন অপরাধঃ বদরগঞ্জে জোরপূর্ব জমি দখলের চেষ্টা, প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ রাণীশংকৈলে কৃষকদের মাঝে ২ কোটি টাকা মূল্যের কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণ র‌্যাব-৫ কর্তৃক চারঘাটে স্কুলছাত্রী অপহরণের মূলহোতা গ্রেফতার, ভিকটিম উদ্ধার পুঠিয়ায় ইউএনও এ. কে. এম. নূর হোসেন নির্ঝরের উদ্যোগে আধুনিক টয়লেট নির্মাণ  সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাশের উদ্যোগে পুঠিয়ায় জলাবদ্ধতা নিরসন দলের হয়ে জনগনের কল্যাণে রাজনীতি করি : চাঁদ রাজশাহী বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের  ধোবাউড়ায় বাকপ্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ; গ্রেপ্তার ১

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে বন্যা কবলে রোপা-আমন বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২২ জুন, ২০২২
  • ২০৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# আরিফুল ইসলাম জয় কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি………………………

 

টানা বৃষ্টিতে আসন্ন রোপা আমন মৌসুমের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে চরম হতাশায় পড়েছেন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কৃষকরা। এ বছর কয়েক দফা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ইরি-বোরো মৌসুমে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বোরো চাষিরা। সেই ক্ষতিকে পুষিয়ে নিতে এবার আগাম রোপা আমন ধানের বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করেন কৃষকরা। কিন্তু টানা বৃষ্টিতে সে সব বীজতলা পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। কোন কোন কৃষক একাধিকবার আমন বীজ বপন করলেও তা নষ্ট হয়ে গেছে। বারবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আমন আবাদ নিয়ে চরম হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের চাষিরা।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার শিলখুড়ি, তিলাই, পাইকেরছড়া, চরভূরুঙ্গামারী ও আন্ধারিঝাড় ইউনিয়নের প্রায় ২২ টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ওই সব গ্রামের কৃষকদের বীজতলার ধানের চারা পচে নষ্ট হয়ে গেছে।

 

উপজেলার পাইকেরছড়া ইউনিয়নের কৃষক সামছুল হক জানায়, পাঁচ বিঘা জমিতে চারা লাগানোর জন্য বীজতলায় বীজ বপন করেছিলাম। যেসব চারা গজিয়েছিলো একটানা বৃষ্টিতে সেসব চারা পানিতে ডুবে নষ্ট হয়ে গেছে। পানি না কমলে নতুন করে বীজতলা তৈরি করা সম্ভব না। এভাবে ফসল নষ্ট হয়ে গেলে আমরা কি খেয়ে বাঁচবো ভেবে পাচ্ছি না।

 

নলেয়া গ্রামের কৃষক মোরারক হোসেন জানায়, বীজতলার চারা টানা বৃষ্টিতে একবার নষ্ট হয়েছে। দ্বিতীয়বার লাগানো ধানের চারা পানির নিচে। চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক মজিবর রহমান, বলেন আমন বীজতলা তৈরি করেও বৃষ্টি আর বন্যার কারণে চারা বুনতে পারিনি। পানি কমলে পুনরায় জমি চাষ করে বীজতলা তৈরি করতে হবে।

 

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, আসন্ন রোপা আমন মৌসুমে উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের ৮৫০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫১০ হেক্টর জমিতে কৃষক বীজতলা তৈরি করেছেন। টানা বৃষ্টি আর বন্যায় ৪৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানায়, গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে কিছু বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পানি নেমে গেলে আশা করি চারা দ্রুত রিকোভার হবে।#

সান/০৬

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট