1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাইটসেভার্স এর সহযোগিতায়,ব্র্যাকের উদ্যোগে দাকোপে উপজেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা  কালীগঞ্জে গাজীপুরের নবাগত ডিসির মতবিনিময় আত্রাইয়ে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান উদ্বোধন পত্নীতলায় আশা শিক্ষা কর্মসূচির অভিভাবক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ খুব তাড়াতাড়ি সকল পুলিশ ফাঁড়ির কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে: রাজশাহীতে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা রূপসা বর্নমালা শিক্ষালয়ে ফলাফল প্রকাশ ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত তানোরে আমণের বাম্পার ফলনের সম্ভবনা তানোরে বিদ্যুৎ শাটডাউনে জড়িতরা বহাল তবিয়তে রকমারি সবজি চাষে ঝুঁকে পড়েছেন আত্রাই উপজেলার কৃষকরা

নওগাঁর ধামইরহাটে পীরোত্তর জমির অর্ধ-শতবর্ষী গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২০ জুন, ২০২২
  • ৮১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি……………………………………..

 

নওগাঁর ধামইরহাটে ইসিভুক্ত পীরোত্তর সম্পত্তির লক্ষ টাকা ম‚ল্যের গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ইসিভুক্ত জমির মোতোওয়াল্লি মো. আব্দুল জলিল ৯৯৯ এ প্রতিকার চেয়ে ফোন করলে থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাটা অবস্থায় বেশ কিছু গাছ উদ্ধার করতে গেলে তার আগেই লাখ টাকা ম‚ল্যের গাছ অন্যত্র সরিয়ে ফেলে অভিযুক্তরা। সোমবার (২০জুন) সকালে উপজেলার গাংরা গ্রামে পীর ইমাম ও মাদার ওয়াকফ এস্টেটে ঘটনাটি ঘটে।

 

এস্টেটের প্রায় অর্ধ-শতবর্ষী গাছ কেটে নেয় উমার ইউনিয়নের গাংরা গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমান ও আফজাল হোসেন। তবে এই গাছ কাটার সাথে জড়িত আছেন একই গ্রামের প্রভাবশালী ডা. মাজেদুর রহমান বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগি মোতোওয়াল্লি আব্দুল জলিল।

 

স্থানীয় স‚ত্রে জানা যায়, গাংরা পীর ইমাম ও মাদার ওয়াকফ এস্টেটের মোতওয়াল্লী আব্দুল জলিলের সঙ্গে ডা. মাজেদুর রহমান গং এর সাথে অন্যান্য অভিযুক্তদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে গাছ কাটার ঘটনা ঘটে।

 

ভুক্তভোগি আব্দুল জলিল বলেন, তিনি জরুরি কাজে ঢাকায় অবস্থান করছিলেন এমতাবস্থায় তার অনুপস্থিতিতে বসতবাড়ী ও এস্টেটের ফলদ ও বনজ প্রায় ১৫-২০ টি গাছ কাটে অভিযুক্তরা। যার মধ্যে দুটি অর্ধ-শতবর্ষী আম ও পাইকর গাছ রয়েছে।

 

এদিকে, গাছ কাটার সাথে বাদীর দাবীকৃত জড়িত অভিযুক্ত আফজাল হোসেনকে (০১৭৬৪-৯৮৩৭৫০) নম্বরে ফোন করা হলে প্রতিবেদককে আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে যাইনি, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা।’ অপর অভিযুক্ত স্বাস্থ্য বিভাগের প্রাক্তন সহকারী পরিচালক ডা. মাজেদুর রহমানের কাছে মুঠোফোনে (০১৭১০-৯৬৭৭৯৮) জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি তো কমিটির কেউ নয়, সেখানে ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি আছে, তারা আদালতের রায় পেয়েছে, আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন।

 

ধামইরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, ৯৯৯ থেকে পীরোত্তর জমির গাছ কাটার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। আদালতে মামলা চলমান থাকায় পুলিশ গিয়ে গাছ কর্তন বন্ধ করে দিয়েছে, তবে কোন লিখিত অভিযোগ কেউ করেনি, অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#

সান/১০

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট