1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় নারী ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচে হাজারো দর্শক পরমাণু বোমা ইরানের হাতের নাগালে অর্থনৈতিক শুমারি’২৪ উপলক্ষে বাঘা উপজেলা শুমারি স্থায়ী কমিটির সভা  বাংলাদেশকে ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার দিচ্ছে রাশিয়া সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বেগম খালেদা জিয়া কিভে আমেরিকার দূতাবাস আপাতত বন্ধ! ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলার আশঙ্কা  দুর্গাপুরে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের স্মরণে স্মরণসভা রাসিকের রাজস্ব কর্মকর্তা মনজুরুল আলমের  বিদায় সংবর্ধনা রাসিকের ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত ১০টি চার্জার রিক্সা আটক নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্তৃক চাঞ্চল্যকর “সুমন” হত্যাকাণ্ডের জড়িত প্রধান আসামী বুলবুল গ্রেফতার 

নীলফামারীর তিস্তাপাড়ের নিন্মাঞ্চলে পানি প্রবেশ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ জুলাই, ২০২৪
  • ৬২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

নীলফামারী  সংবাদদাতা : জেলায় বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি।

আজ শনিবার বেলা ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমার ১০ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে করে তিস্তাপাড়ের নিন্মাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, ভারত থেকে আসা উজানের ঢল ও অতিবৃষ্টিতে নদীর পানি বৃদ্ধি পায়।
আজ শনিবার সকাল ছয়টায় তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১৮ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও সকাল নয়টায় পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এরআগে গত শুক্রবার বিকাল ৩টায় ওই পয়েণ্টে নদীর পানি বিপদসীমার ৩৩ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিল। সেখানে বিপৎসীমা ৫২ দশমিক ১৫ সেণ্টিমিটার।

ডিমলা উপজেলার পূর্বছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ খান বলেন,‘ নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে আজ সকালে আমার ইউনিয়নের ঝাড়সিংহেশ্বর ও পূর্বছাতনাই মৌজায় পানি প্রবেশ করে। এতে করে প্রায় এক হাজার ৩০০ পরিবার পানিবন্দী হয়। দুপুরের পর থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে ফের পানি বাড়ার আশঙ্কায় রয়েছে এলাকার মানুষ’।

এদিকে নদীর পানির তোরে ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের পূর্বখড়িবাড়ি গ্রামে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত বাধটির প্রায় ১০০ মিটার বিধ্বস্ত হয়েছে। ওই পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ বাঁধটির ভাঙ্গাস্থলে বাঁশের পাইলিং করে ও বালির বস্তা ফেলে স্থানীয়ভাবে মেরামতের কাজ শুরু করা হয়েছে। নিমাঞ্চলে পানি প্রবেশ করলেও এখনো কোন বাড়িঘরে পানি উঠেনি’।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসফাউদদ্দৌলা বলেন, ‘তিস্তা নদীর পানি কয়েকদিনের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। শনিবার বেলা ১২টায় বিপদসীমার ১০ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ব্যারাজের সব কটি (৪৪টি) গেট খুলে রাখা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে’।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট