1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় মায়ের ঈদুল ফিতরে আর কোরবানির ঈদে কন্যার জন্ম রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ

কসাই জিহাদ আদতে খুলনার বাসিন্দা, এমপি আজিমকে খুনের পর আলাদা করা হয়েছিল হাড়-মাংস! ধৃত জিহাদকে জেরা করে জানালো ভারতের সিআইডি

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪
  • ১১৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
সবুজনগর ডেস্ক: বাংলাদেশি সংসদ সদস্য আনওয়ারুল আজিমের ‘খুনের’ ঘটনায় এক জনকে গ্রেফতার করল রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ সিআইডি। ধৃতের নাম জিহাদ হাওলাদার। তাঁর বয়স ২৪ বছর। তদন্তকারীদের সূত্রে খবর, পেশায় কসাই জিহাদ আদতে বাংলাদেশের খুলনার বাসিন্দা। অবৈধ ভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিলে‌ন তিনি। আজিমকে ‘খুনে’র প্রায় দু’মাস আগে অভিযুক্তেরা জিহাদকে মুম্বই থেকে কলকাতায় নিয়ে আসে‌ন। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, জেরায় আনওয়ারুলকে খুনের কথা স্বীকার করেছেন জিহাদ।

ধৃতকে জেরা করার পর তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত আখতারুজ্জামানের নির্দেশেই জিহাদ সব কাজ করেছিলেন। জিহাদ ছাড়াও আরও চার জন বাংলাদেশি নাগরিক এই কাজে তাঁকে সাহায্য করেছিলেন। আনওয়ারুলকে তাঁরা প্রথমে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। মৃতের পরিচয় যাতে বোঝা না যায় তাই তাঁরা শরীরের হাড় এবং মাংস আলাদা করে ফেলেন। এর পর হাড় ও মাংস টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে সব কিছু পলিথিন ব্যাগে ভরে ফ্ল্যাটের বাইরে গিয়ে ফেলে দেন।

সাংসদ খুনের ঘটনায় সিআইডি ইতিমধ্যেই জুবের নামে আরও এক সন্দেহভাজনকে আটক করেছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। খুনের ঘটনায় অভিযুক্তদের এক জন জুবেরের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। কী কারণে সেই সাক্ষাৎ সেই বিষয়ে জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। সাংসদ খুনের ঘটনায় ইতিমধ্যেই তিন জনকে গ্রেফতার করেছে বাংলাদেশ পুলিশ। খুনের কিনারা করতে সিআইডির একটি দল বৃহস্পতিবারই ঢাকা পৌঁছে গিয়েছে। সেখানেই ধৃতদের জেরা করবেন গোয়েন্দারা।

গত ১২ মে চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এসেছিলেন আজিম। প্রথমে তিনি উঠেছিলেন বরাহনগরের এক বন্ধুর বাড়িতে। সেখান থেকে দু’দিন পর নিখোঁজ হয়ে যান। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে ১৮ মে নিখোঁজ ডায়েরি করেন ওই বন্ধু। উদ্বিগ্ন পরিবারের সদস্যেরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সেখান থেকে যোগাযোগ করা হয় ভারত সরকারের সঙ্গে। তার পর সংসদ সদস্যের খোঁজ শুরু হয়।

সিআইডির তদন্তে উঠে এসেছে, আজিম কলকাতায় আসার অনেক আগেই এখানে চলে এসেছিলেন অভিযুক্তেরা। শহরে বসেই তাঁরা খুনের ছক কষেছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। দুই অভিযুক্ত কলকাতার সদর স্ট্রিটের একটি হোটেলে ছিলেন গত ২ থেকে ১৩ মে পর্যন্ত। উল্লেখ্য, ১২ তারিখ কলকাতায় আসেন আজিম। অর্থাৎ, তাঁর আসার অন্তত ১০ দিন আগে কলকাতায় এসে পড়েছিলেন ওই দুই অভিযুক্ত। তাঁরা হোটেল ছাড়েন আজিম আসার এক দিন পরেই। গোয়েন্দাদের অনুমান, এই ১০ দিন ধরে শহরে থেকে খুনের পরিকল্পনা করেছিলেন অভিযুক্তেরা।# তথ্য: আনন্দ বাজার পত্রিকার অনলাইন ভাসর্ন

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট