# আলিফ হোসেন, তানোর……………………………………………………….
রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) ভিআইপি সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী, একটানা দু’বার পাঁচন্দর ইউপি চেয়ারম্যান ও মুন্ডুমালা পৌর মেয়র (সাবেক), একটানা তিনপ্রজন্মের জনপ্রতিনিধি, শত বছরের রাজনৈতিক ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান, তারকা খ্যাতি সম্পন্ন, কর্মী-জনবান্ধব, আদর্শিক, মিষ্টভাষি তরুণ রাজনৈতিক নেতা গোলাম রাব্বানি। আদর্শিক, তরুণ এছাড়াও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন, জনমত জরিপ, দলীয় নেতাকর্মীদের মতামত ভোটার ও আমজনতার মানসিকতা বিবেচনা করে মনোনয়ন দেয়া হলে তার মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত। কিন্ত্ত মনোনয়ন প্রাপ্তির অশুভ প্রতিযোগীতার কাছে তিনি বার বার হেরে যাচ্ছেন বলে মনে করেন তার ঘনিষ্ঠরা।
এদিকে আদর্শিক, পরীক্ষিত-ত্যাগী ও কর্মী-জনবান্ধব নেতৃত্ব গোলাম রাব্বানীকে বার বার নৌকাবিরোধী বলে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। আসলেই তিনি নৌকাবিরোধী না রক্ষাকারী সেটা বুঝতে হবে। গোলাম রাব্বানী কি কখানো নৌকার বিপক্ষে জামায়াত-বিএনপির পক্ষে ভোট চেয়েছেন, তাহলে তিনি নৌকা বিরোধী হন কি বিবেচনায়। বরং তারাই আসল নৌকা বিরোধী যারা নৌকার পরাজয় হবে নিশ্চিত হয়েও জেনেশুনে নির্বাচনে বির্তকিত-অগ্রহণযোগ্যদের হাতে নৌকা তুলে দিয়েছে। কারণ এসব বির্তকিতদের নৌকা না দিলে তারা তো স্বতন্ত্র প্রার্থী দিতেন না।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্থানীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরিক্ষিত ও জনপ্রিয় নেতৃত্ব বঞ্চিত করে অজ্ঞাত কারণে বির্তকিত অগ্রহণ যোগ্যদের হাতে নৌকা তুলে দেয়া হয়। এতে নিশ্চিত নৌকাডুবির আশঙ্কা দেখা দেয়। এদিকে বিএনপি-জামায়াতের কাছে নৌকাডুবি হবে এটা কখানোই মেনে নেয়া যাবে না। তাই বিষয়টি বিবেচনা করে রাব্বানী গ্রুপ স্বতন্ত্র প্রার্থী দিয়ে জামায়াত-বিএনপির কাছে নৌকাডুবির হাতে থেকে নৌকাক বাঁচিয়েছেন। তাহলে তারা নৌকাবিরোধী হয় কি বিবেচনায়। তবে কি জামায়াত-বিএনপির কাছে নৌকার পরাজয় হলে সেটাই ভাল ছিল। জেলা পরিষদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন কেমন হয়েছে সেটা তো সকলেই জানেন। আবার তাদের বঞ্চিত করে যাদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয়া হয়েছে তারা কতোটা জনপ্রিয়।
এবিষয়ে জানতে চাইলে গোলাম রাব্বানী বলেন, তিনি বা তারা কখানোই নৌকা বিরোধীতা করেননি। তিনি বলেন, তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয় একটি মহল সব সময় তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। তিনি যে কারো সঙ্গে জনপ্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে রাজনীতি করতে চান, কারণ তিনি সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখের সঙ্গে মিলেমিশে রাজনীতি করেন। তিনি মনে করেন, জনগণের নিখাদ ভালবাসার থেকে বড় কিছু নাই।#