1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
গাজীপুরের কালীগঞ্জের জামায়াতে ইসলামীর যুব সমাবেশ আগামীর উন্নয়ন রুপ রেখা ঘোষণা করলেন খাইরুল হাসান রাজশাহী-২ আসনে বিএনপি প্রার্থী মিনুর নির্বাচনী প্রচারণা শুরু চাঁপাইনবাবগঞ্জে চকপাড়া সীমান্তে মহানন্দা ব্যাটালিয়ন (৫৯ বিজিবি) কর্তৃক অবৈধ ৩টি বিদেশী আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জ’র গোমস্তাপুরে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে বিএনপির প্রার্থীর সমর্থকদের হামলার শিকার সাংবাদিক সবুজ চারার নীচে ঊঁকি দিচ্ছে বড় বড় দানার পেঁয়াজ, লাভের স্বপ্ন কৃষকের, স্বস্তির আশা দামে জবাবদিহিমূলক ও ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা হবেঃ বাঘায় বিএনপি নেতা চাঁদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ এ বিএনপি’র প্রার্থী  লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করছেন আশরাফ হোসেন আলিম এর পক্ষে  নেতাকর্মীরা তানোরের মুন্ডুমালা পৌর বিএনপির কর্মীসভা ও সেন্টার কমিটি গঠন সারিয়াকান্দিতে নবাগত ইউএনও’র সাথে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় নবীন চারুশিল্পীদের নিয়ে ভাইভা পরীক্ষা আয়োজন করে খুলনা আর্ট একাডেমি

ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় অবৈধ বালু উত্তোলন অভিযানে ১৭ যানবাহন আটক 

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
  • ১২৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# ফজলুল হক, ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলায় অবৈধভাবে বালু বহনের দায়ে ৫টি ট্রাক ও ১২টি লড়ি আটক করেছে উপজেলা প্রশাসন। বুধবার রাতভর অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত শারমিনও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালাহ উদ্দিন বিশ্বাস।

সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি এলাকায় গুজব রটে উপজেলা প্রশাসনের নাম ব্যবহার করে প্রতি ট্রাক বা লড়ি থেকে ১ হাজার থেকে ১৫  শ’ টাকা চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে বালুবাহী যান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এ ধরনের অভিযোগ ও গুজব ছড়িয়ে পড়ার পরই প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুরু হয় সাঁড়াশি অভিযান। অভিযানে আটককৃত যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ইউএনও নিশাত শারমিন।

তিনি বলেন, “কোনো প্রকার চাঁদাবাজি বা অনুমোদনহীনভাবে বালু উত্তোলন ও পরিবহন সহ্য করা হবে না। জনস্বার্থে নিয়মিত অভিযান চলবে।”

এদিকে, স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতের আঁধারে পুনরায় নদীতে ড্রেজার বসিয়ে চলছে বালু উত্তোলন। দিনে ড্রেজার অন্যত্র সরিয়ে রাখা হলেও রাত গভীর হলেই তা ফের নদীতে বসানো হয়। এতে একদিকে যেমন নদীভাঙনের আশঙ্কা বাড়ছে, অন্যদিকে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর পড়ছে বিরূপ প্রভাব।

পরিবেশবিদরা বলছেন, অনিয়ন্ত্রিতভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ না হলে ভবিষ্যতে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হবে, যা জনজীবনে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ হতে পারে। উল্লেখ্য, ধোবাউড়ার বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরেই বালু খেকো চক্র সক্রিয়। প্রশাসনের এ ধরনের উদ্যোগে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে এলাকাবাসীর মধ্যে। তবে তারা চান, নিয়মিত নজরদারি ও কঠোর শাস্তির মাধ্যমে স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত হোক।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ অনুযায়ী অনুমোদনহীনভাবে বালু উত্তোলন দণ্ডনীয় অপরাধ। এছাড়া খনিজ সম্পদ উন্নয়ন আইন অনুযায়ীও পরিবেশ ছাড়পত্র ও সংশ্লিষ্ট অনুমতি ছাড়া ড্রেজিং সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ বলেও দাবী পরিবেশবাদীদের।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট