তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রমিক বান্ধব। প্রধানমন্ত্রী শ্রমিকদের জন্য সবকিছু করে যাচ্ছেন। এ অঞ্চলের জুট মিলগুলো বন্ধ হলেও প্রধানমন্ত্রী শ্রমিকদের খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি।
মন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করা হয়েছে। অত্র এলাকায় শিল্প কলকারখানা গড়ে উঠবে। এতে করে শ্রমিকদের সুদিন ফিরে আসবে। সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই। এজন্য যা যা করা দরকার সবকিছু করা হবে।
জাহাঙ্গীর কবির নানক আজ (শনিবার) খুলনায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জুট মিলগুলো এবং খুলনা টেক্সটাইলস মিল পরিদর্শন শেষে খালিশপুর জুট মিলস প্রাঙ্গণে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফকালে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এবার শপথ গ্রহণের পর ৫টি বক্তব্যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য পোশাক শিল্পের ন্যায়
পাট ও চামড়াকে গুরুত্ব দিয়েছেন। আমরা চেষ্টা করছি পাট উৎপাদনে বিশ্বে প্রথম হবার। খুলনার পাটকলগুলো
দারুণ লোকেশনে অবস্থিত। এখানে অর্থনৈতিক জোন করার দাবী এসেছে। আমরা চিন্তা করছি ভালো কিছু করার। সকলের প্রত্যাশা অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিব।খবর: বাসস
এর আগে তিনি বিজেএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন দৌলতপুর জুট মিলস লি. প্লাটিনাম জুবলি জুট মিলস লি. ক্রিসেন্ট জুট মিলস লি. এবং বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন খুলনা টেক্সটাইল মিলস পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন, বিজেএমসির চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ, বিটিএমসির চেয়ারম্যান ব্রি. জেনারেল জিয়াসহ সংশ্লিষ্ট কর্তকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ছাটাইকৃত কর্মচারী যারা পাওনা মজুরী পায়নি তাদের প্রায় ১৬শ’ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। আর সামান্য যাদের বাকী আছে তাদের জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। #