1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরের বিলকুমারী বিলে মাছের পোনা অবমুক্ত বিএনপি নেতা মিলন’কে দেখতে গেলেন গণ অধিকার পরিষদ নেতৃবৃন্দ শিবগঞ্জ উপজেলার বন্যা ও অতিবৃষ্টিতে সাধারণ মানুষের হালচাল! ৪ কি:মি: জুড়ে পানিবন্দী হাজার হাজারো বন্যার্ত ভোলাহাট, গোমস্তাপুর ও নাচোল নিয়ে সাকত’র সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন রাজশাহীতে পদ্মার পানি বৃদ্ধি: নিম্নাঞ্চল প্লাবিত রাজশাহীর চরাঞ্চলের পানিবন্দী দুই শ’পরিবার পেলো চাল গোদাগাড়ী মডেল থানার ওসি রুহুল আমিন পঞ্চমবারের মতো জেলার সেরা অফিসার ইনচার্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ এবং ডাসকো ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আর্ট এবং কুইজ প্রতিযোগিতা রাজশাহীতে হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি সিআইডির অভিযানে দুই ডাকাত সদস্য গ্রেপ্তার শিবগঞ্জে শ্যামপুর ইউনিয়নের  বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ইউএনও’র

ঢলন প্রথার ফাঁদে আম বিক্রেতারা,  চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষিত

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ১৮১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ আব্দুল বাতেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ:

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট আম হাট বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার। এই হাটে প্রতিদিন প্রচুর আম কেনাবেচা হয়। কিন্তু এখানকার আড়ৎদাররা দীর্ঘদিন ধরে ঢলন ও শোলা প্রথার নামে আমচাষিদের ঠকিয়ে আসছে। প্রশাসন একাধিকবার বৈঠক করেও এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি। কানসাট আম বাজারের শতাধিক আড়ৎদার নিজেদের মতো করে আম কেনাবেচার নিয়ম চালু করেছেন।

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে কেজি দরে আম কেনার নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা মানছেন না আড়ৎদাররা। নির্দেশনা অনুযায়ী ৪০ কেজিকে এক মণ ধরা হলেও, তারা প্রতি মণ কিনছেন ৫০ থেকে ৫২ কেজি পর্যন্ত। এতে চাষিদের দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১০-১২ কেজি আম—যা ঢলন হিসেবে নেওয়া হয়।

কানসাট আমহাটে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়ৎদার। তারা চাষিদের কাছ থেকে আম কিনছেন নিজেদের নিয়মে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা কার্যত উপেক্ষিত। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আমরা একপ্রকার জিম্মি হয়ে পড়েছি। ঢলনের নামে আমাদের থেকে অতিরিক্ত আম নেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের লাভের বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। আড়ৎদারদের ভাষ্য, আম পচনশীল পণ্য। অনেক সময় আম পচে যায় বা ছোট আম বের হয়, তাই ঢলন নিতে হয়।

বিষয়টি নিয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আজহার আলী বলেন, “এখনো পর্যন্ত কেউ অতিরিক্ত ঢলন নেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” চাষি ও বিক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের নজরদারি না থাকলে ঢলনের নামে তাদের ঠকানো বন্ধ হবে না। বাজারে কেজি দরে সঠিকভাবে আম বিক্রির পরিবেশ নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট