1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘার বিনোদপুর বাজারে থাকা অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠালো পুলিশ ঢলন প্রথার ফাঁদে আম বিক্রেতারা,  চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষিত রাজশাহীর পদ্মা নদীর বাঁধ থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান বদরগঞ্জে নানা বাড়িতে গলায় রশি পেঁচিয়ে এক  যুবকের মৃত্যু  রাণীশংকৈলে সাংবাদিকের উপর হামলা; মামলা হলেও হয়নি আসামী গ্রেফতার সত্যের মূল্য আর দ্বৈত সমাজ: সাংবাদিকদের জীবনের বাস্তবতা ধোবাউড়ায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে টাকাহারা মাধবপুর যুবসমাজের ফুটবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত আত্রাইয়ে সেভেন স্টার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় শিশু মৃত্যুর অভিযোগ   পঞ্চগড়ে ফার্মেসির আড়ালে ট্যাপেন্ডাডল বিক্রি, সেনাবাহিনীর অভিযানে ৮,৪০০ পিস ট্যাবলেটসহ আটক ১

ঢলন প্রথার ফাঁদে আম বিক্রেতারা,  চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষিত

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ৫৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ আব্দুল বাতেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ:

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট আম হাট বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার। এই হাটে প্রতিদিন প্রচুর আম কেনাবেচা হয়। কিন্তু এখানকার আড়ৎদাররা দীর্ঘদিন ধরে ঢলন ও শোলা প্রথার নামে আমচাষিদের ঠকিয়ে আসছে। প্রশাসন একাধিকবার বৈঠক করেও এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি। কানসাট আম বাজারের শতাধিক আড়ৎদার নিজেদের মতো করে আম কেনাবেচার নিয়ম চালু করেছেন।

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে কেজি দরে আম কেনার নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা মানছেন না আড়ৎদাররা। নির্দেশনা অনুযায়ী ৪০ কেজিকে এক মণ ধরা হলেও, তারা প্রতি মণ কিনছেন ৫০ থেকে ৫২ কেজি পর্যন্ত। এতে চাষিদের দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১০-১২ কেজি আম—যা ঢলন হিসেবে নেওয়া হয়।

কানসাট আমহাটে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়ৎদার। তারা চাষিদের কাছ থেকে আম কিনছেন নিজেদের নিয়মে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা কার্যত উপেক্ষিত। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আমরা একপ্রকার জিম্মি হয়ে পড়েছি। ঢলনের নামে আমাদের থেকে অতিরিক্ত আম নেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের লাভের বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। আড়ৎদারদের ভাষ্য, আম পচনশীল পণ্য। অনেক সময় আম পচে যায় বা ছোট আম বের হয়, তাই ঢলন নিতে হয়।

বিষয়টি নিয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আজহার আলী বলেন, “এখনো পর্যন্ত কেউ অতিরিক্ত ঢলন নেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” চাষি ও বিক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের নজরদারি না থাকলে ঢলনের নামে তাদের ঠকানো বন্ধ হবে না। বাজারে কেজি দরে সঠিকভাবে আম বিক্রির পরিবেশ নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট