# স্টাফ রিপোর্টার,গোপালগঞ্জ……………………………………………….
বাবু রঞ্জিত কুমার গামার শরীরের ক্ষত চিহ্ন দেখে সন্দেহ জনক বলে মনে করছেন গোপালগঞ্জের নয়নের মনি জননেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিম এম.পি। তিনি গোপালগঞ্জের মান্যবর জেলা প্রশাসক ও মর্গে উপস্থিত থাকা পুলিশ সুপারকে ব্যপারটি সিসি টিভি ফুটেজ দেখে গভীর তদন্ত করে মূল ব্যপারটি বের করার নির্দেশ দেন।
বাবু রঞ্জিত কুমার গামার মৃত্যুর সংবাদ শুনে তিনি ও তার ছেলে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক যুব সমাজের অহংকার ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈমকে সাথে নিয়ে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে হাসপাতালের মর্গে উপস্থিত হয়ে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও পরিবারের লোকজনদের সমবেদনা জানান। সেই সাথে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ, থানা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, জেলা ছাত্রলীগ ফুল দিয়ে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন তারা। গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, গোপালগঞ্জ জেলা উকিলবারের সিনিয়র এ্যাডভোকেট, পাবলিক প্রশিকিউটার, গোপালগঞ্জ শেখ ফজলুল করিম সেলিম “ল” কলেজের অধ্যক্ষ।
বাবু রঞ্জিত কুমার গামা গতকাল বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটের সময় সড়ক দূর্ঘটনার শিকার হন। পরে তাকে গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত ডাঃ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা প্রেরন করেন। ঢাকা যাওয়ার পথে তার অবস্থার অবনতি হলে কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।তার মৃত্যুতে গোপালগঞ্জ আওয়ামী পরিবার ও আইনজীবীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে।
এ ব্যপারে গোপালগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির বার বার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও গোপালগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এম, জুলকদর রহমান বলেন, বাবু রঞ্জিত কুমার বাবুকে আহত অবস্থায় পাওয়া যায়, তবে মৃত্যুটা স্বাভাবিক নয়।এ ব্যপারে তদন্তের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করছি। বাবু রঞ্জিত কুমার গামার মৃত্যুটা স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারছেনা গোপালগঞ্জের নেতাকর্মী ও আইনজীবী সমাজ তারা তার মৃত্যু প্রকৃত কারণ বের করে দোষীদের শাস্তির দাবী জানান।#