# শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. খুলনা ব্যুরো……………………………………………
খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহীয়সী নারী বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৯৩ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এদিকে খুলনায় বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা সভা, সেলাই মেশিন বিতরণ, বৃক্ষ রোপন সহ বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতা আজ ৮ আগষ্ট আগস্ট মঙ্গলবার সকাল ১০টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে স্থাপিত ‘মহীয়সী বঙ্গমাতা’ ম্যুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন,জোহর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও প্রশাসন ভবন সংলগ্ন জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল। এছাড়া বিকেল ৫.১৫ মিনিটের বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ বেতার, মহীয়সী নারী বেগম ফজিলাতুন্নেছার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ও বেগম ফজিলাতুন্নেছার ম্যুরালে ফুল শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ, দিনব্যাপী অনুষ্ঠান মালা প্রচার করে। এ ছাড়াও বাংলাদেশ বেতার খুলনার অন্যতম সংগঠন শেখ ছখিনা খয়বার শিল্পী গোষ্ঠী বেতার শ্রোতা সংঘ বিশেষ কর্মসূচির মধ্যে দিনটি পালন করে। এ দিকে খুলনার বিভিন্ন স্থানে সামাজিক, সাহিত্য,সাংস্কৃতিক সংগঠন বিশেষ কর্যক্রমের মাধ্যমে বেগম ফজিলাতুন্নেছার ৯৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত করেন। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ জেলা কার্যালয় সহ সকল উপজেলা অনুরূপ কর্মসূচির মাধ্যমে দিন টি পালন করা হয়।
এক অনুষ্ঠানে খুলনা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড সুজিত অধিকারী বলেছেন, খোকা থেকে মুজিব, মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু এবং সবশেষে বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হয়ে ওঠার পেছনে যে নারীর অবদান তিনি আর কেউ নন তিনিই আমাদের নারী জাতির অহংকার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব। বঙ্গমাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেপথ্য শক্তি,সাহস ও বিচক্ষণ পরামর্শক হয়ে তিনি জড়িয়ে ছিলেন।
তিনি বলেন বঙ্গমাতা রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত না থেকেও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও লক্ষ্য পূরণে তাঁর চিন্তা-ভাবনার সাথী হয়ে রাজনীতির মহানায়কের পাশে থেকেছেন অবিচল।তিনি সোনার বাংলা বিনির্মাণে আড়ালে অন্তরালে থেকে রেখেছেন অসামান্য অবদান।#