1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সেনাবাহিনীর আর্টিলারি রেজিমেন্ট কোরের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত চাঁদাবাজ লুটেরা সাবধান ! ঈশ্বরদী অপকর্মের সাথে জড়িতদের দল থেকে বহিঃস্কারের জোর দাবি ভুক্তভোগীদের  রাসিকের ভ্রাম্যমান আদালতে ১৫টি লাইসেন্স বিহীন অটোরিক্সা ও চার্জার রিক্সা আটক অভিনেত্রী শমী কায়সার গ্রেফতার ড. ইউনূসের সঙ্গে শহিদ আবু সাঈদের দুই সহোদরের সাক্ষাৎ, খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ড. ইউনূসের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ইইউ’র বিপুল ভোটে বিজয়ী  ট্রাম্প রাজশাহীতে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করার লক্ষ্যে মালিক ও প্রতিনিধিদের সচেতনতামূলক সেমিনার রানীশংকৈলে পঃপঃ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন  রূপসায় ৫’ম অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টর ১ম পর্বের ৫ম খেলা অনুষ্ঠিত

৪০ বছর ধরে মই তৈরি সংসার চালায় বাগমারার আব্দুল ওয়াহেদ

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩
  • ১৫২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাজিম হাসান……………………………………………………

চাষবাদে এখন আর লাঙ্গল- মইয়ের ব্যবহার নেই বললেই চলে। এসেছে কলের লাঙ্গল ট্রাকটর যা দিয়ে লাঙ্গল-মইয়ের কাজ একি সাথে করা যায়। কৃষিতে এসেছে চোখ ধাঁধানো আরো আধুনিকতা। তারপরও মইয়ের কদর কমেনি। একদা চাষাবাদে লাঙ্গলের পরই ব্যবহার হত মই। তখন গ্রামাঞ্চলের অনেক কাঠমিস্ত্রী মই তৈরি করতেন পাশপাশি অন্য জিনিসও। এখন যুগ পাল্টেছে। চাষাবাদে মইয়ের ব্যবহার না থাকলেও অনুসাঙ্গিক কাজে মইয়ের ব্যবহার রয়েছে ।

 

চাহিদা থেকেই চল্লিশ বছর ধরে মই তৈরি করছেন রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের শীতলাই গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদ(৭৫)। ছোট বড় মাঝারী সব সাইজের মই তিনি তৈরি করেন যার দাম ৫শ থেকে দেড় হাজারের মধ্যে। তবে বেশি বড় মই তৈরি করে নিতে চাইলে অর্ডার দিতে হয়। তার দামও বেশি পড়ে।

 

ভুমিহীন আব্দুল ওয়াহেদ চার দশক ধরে মই তৈরি করেন। এলাকায় তিনি মই ওয়াহেদ নামে পরিচিত। এই দীর্ঘ সময় ধরে মই তৈরি করলেও এর সাথে রয়েছে তার বিশেষ স্মৃতি। যৌবনে দিন মজুর ছিলেন আব্দুল ওয়াহেদ। ঘরে টিনের ছাউনি বা খড়ের ছাউনির কাজ করতেন। ওই সমস্ত কাজে মইয়ের ব্যবহার ছিল ব্যাপক। হটাৎ একদিন মই ভেঙ্গে পড়ে যান তিনি। এতে মাজায় প্রচÐ আঘাত পান। পরে চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে দিন মজুরী ছেড়ে শুরু করে মই তৈরির কাজ। এভাবেই কেটে যায় চল্লিশ বছর।

 

আব্দুল ওয়াহেদ পাকা বাঁশ দিয়ে মই তৈরি করেন। যা সহসা ঘুণ ধরে না-টেকে বহুদিন। স্থানীয় প্রতি হাটে ৫/৬ টি মই বিক্রি করেন । মই প্রতি ৩ থেকে ৪শ টাকা লাভ টিকে। এতেই ভাল মত দিন চলে যায়।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট