1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরে পরিত্যক্ত গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদ উদ্ধার, অবশেষে  মৃত্যু ৩২ ঘণ্টা পর তানোরে গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদ উদ্ধার কালীগঞ্জে ১০০০ জন শীতার্তদের মাঝে নাজমুল গণি লাভলুর শীতবস্ত্র বিতরণ সাপাহারে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা নতুন ইউএনওকে স্বাগত জানিয়ে আত্রাইয়ে মতবিনিময় সভা  রাজশাহী নগরীর আলিগঞ্জে শ্রমিক সংগঠনের কর্মী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার তানোরে ২৫ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ শিশু সাজিদকে খুঁজে পাওয়া যায়নি গাজীপুরের কালীগঞ্জে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পালিত  গাজীপুরের পূবাইলে পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বিদায়  আজ নওগাঁর রাণীনগর হানাদার মুক্ত দিবস

মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি চায় পোরশার নজরুল

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩
  • ২৯৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

পোরশা(নওগাঁ)প্রতিনিধি…………………………………………………………….

৮৫ বছরে পা রাখলেও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাননি নওগাঁর পোরশা উপজেলার নিতপুর বাংগালপাড়া গ্রামের মৃত ফজলে রাব্বির ছেলে নজরুল ইসলাম। যুদ্ধকালীন ২২-২৩ বছরের ওই যুবক বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করেও কোন স্বীকৃতি পাননি আজও। বিভিন্ন সময় মুক্তিযোদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন দপ্তরে যোগাযোগ করেও কাজ হয়নি। মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতির পাওয়ার আশায় এক সময় নওগাঁ জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বরাবর আবেদন লিখে একটি চিঠি পেলেও তা দিয়ে কোন কাজ হয়নি।

 

সরজমিনে, নজরুল ইসলামের বাড়িতে গিয়ে কথা হয় তার সাথে। নিজের কোন জমি না থাকায় পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ৫ শতক জায়গার উপর ছোট একটি ঝুপড়ি বাড়িতে স্ত্রী কে নিয়ে থাকেন। ৫ ছেলে ও ২ মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। তারা যে যার মত বসবাস করেন।

 

তিনি জানান, ১৯৭১ সালে যুদ্ধ চলাকালীন সময় তিনি ভারতের তপন থানাধীন দৌড়গঞ্জে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে ৭নং সেক্টরের আওতায় বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকায় ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের অধিনে সেকেন্ড ল্যান্ড ফোর্স মোজাহিদ দলে হাবিলদারের দায়িত্ব পালন করেন। এসময় বাংগালী মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে নিয়ে তিনি বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ করেন। তারপরেও তিনি মুক্তিযোদ্ধার সনদ পাননি।

 

তিনি আরো  বলেন, তৎকালিন পোরশা উপজেলায় নেতৃত্বদানকারি এমএলএ ডাঃ বশিরুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে উপজেলার মিছিরা গ্রামের আব্দুর রহমান, গাঙ্গুরিয়ার আকবর আলী মাস্টার, পোরশার মজিবর রহমান, সাপাহার উপজেলার তিলনা গ্রামের দুই ভাই সাদেক ও মজিবর এক সাথে বিভিন্ন এলাকায় মুক্তি যোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ করেছেন। তিনি ক্ষোভের সাথে জানান, জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর যাদের সাথে যুদ্ধ করেছি। কিন্তু জীবন মরন সন্ধিক্ষণে এসেও মিলেনি মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি। তবে পেয়েছি একটি বয়স্ক ভাতার কার্ড। গরীব নিঃশ হওয়ার কারণে তার কেউ খোঁজ বা তার কথা শোনেনা বলে তিনি দাবি করেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট