1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতক্ষীরার শ্যামনগর পৌরসভা বাতিলের দাবীতে গণসমাবেশ তানোরে কৃষি জমির মাটি কেটে বাড়ি নির্মাণ, প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চলছে খনন কাজ গোমস্তাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযান, চোলাইমদসহ একজন গ্রেপ্তার জামায়াতে ইসলাম  ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি শুরু করেছেঃ রূপসায় আজিজুল বারী হেলাল রূপসায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টর ১ম সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত  ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশে হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে প্রতিবাদ কর্মবিরতি সমাবেশ চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ জন আহত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে শিক্ষক সমিতির বিক্ষোভ সমাবেশ ভোলাহাটের তিলোকী গ্রামের ছোট্ট শিশু কারিমা মাইক্রো বাসের নিচে চাপা পড়ে নিহত

রাজশাহী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানের হিমাগারে কিশোরীসহ ৩ জনকে নির্যাতনের অভিযোগ, হিমাগারে হামলা ও ভাংচুর

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১১৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মমিনুল ইসলাম মুন, বিশেষ প্রতিনিধি: রাজশাহীর বায়া এলাকায় জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী সরকারের হিমাগারে এক মেডিকেল শিক্ষার্থী, ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরী ও এক নারীকে আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। অভিযোগ অনুযায়ী, হিমাগার থেকে তিনজনকে অপহরণ করে সেখানে রাখা হয়েছিল।

স্থানীয়রা বলছেন, সাবেক চেয়ারম্যানের ছেলে আহসান উদ্দিন সরকার (জিকো) ও তার অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন এই নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। পরে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ জনতা হিমাগারে ঢুকে দুই কর্মচারীকে একটি কক্ষে আটক রাখে এবং অভিযুক্ত জিকোসহ কয়েকজনকে অফিস কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখে। এসময় বিক্ষুদ্ধরা ভবন লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়ে এবং ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। পুলিশের উপস্থিতিতে উত্তেজিত এলাকাবাসি ভবনের দোতালায় হামলা চালিয়ে কাঁচের জানালা দরজা ভাংচুর করে। রাজশাহী মহানগর পুলিশ ও থানা পুলিশ  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

পুলিশ  জানায়, আহতদের মধ্যে থাকা মেডিকেল শিক্ষার্থীর দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। কিশোরী অভিযোগ করেন, “আলপিন দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত করে আঘাত করা হয়েছে।” আহতদের দ্রুতই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত স্থানীয়রা হিমাগার ঘিরে ধরে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করার দাবি করেন। তবে উত্তেজনা বৃদ্ধির আশঙ্কায় পুলিশ অভিযুক্তদের নিরাপত্তার কারণে হিমাগার থেকে বের করতে পারেনি।

কেন তাদেরকে আটকে রেখে নির্যাতন  করছিল তা এ খবর লিখা পর্য ন্ত সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে পুলিশ বিষয়টি গভীরে গিয়ে জানার চেষ্টা করছে। এ প্রতিবেদক   রাজশাহী এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ ওসির মুঠোফোনে কল  দিয়েও যোগাযোগ করতে ব্যর্থ  হয়। তবে হয়তো একটু দেরিতে ঘটনার সঠিক কারণ জানা যাবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট