1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ আসনে ৩১ দফা সংস্কর লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা করেন ইঞ্জিঃ খোকন শিবগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি: ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রতিমাশিল্পীরা গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার নলডাঙ্গায় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জোনাল অফিস স্থাপনের সিদ্ধান্ত দূর্গোৎসব পালনের জন্য যথাযথভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবীতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের স্মারকলিপি টিভি নেটওয়ার্ক নিয়ে দ্বন্দ্বে তানোরে পুলিশের ওপর আক্রমন, আটক ১ ভোলাহাটে ‘৭১র রণাঙ্গনের যোদ্ধা মদিন মাঝি চলে গেলেন, না ফিরার দেশে গাইবান্ধার নলডাঙ্গা রেলষ্টেশনে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের বিরতির দাবি রূপসায় রাজা স্মৃতি কিশোর অনুর্ধ্ব-১৬ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন নওগাঁতে খাস নক্স বন্দী মুজাদ্দেদী তরিকার উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) পালন নাসিক ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ

শিবগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রস্তুতি: ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রতিমাশিল্পীরা

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৫৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# মোঃ আব্দুল বাতেন: চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ঘনিয়ে আসছে শারদীয় দুর্গোৎসব। তাই দিন-রাত সমানতালে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমাশিল্পীরা। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে মাটি কাটা, খড় বাঁধা, মাটি লাগানো আর রঙের তুলিতে প্রাণ সঞ্চারের কাজ।

প্রতিমাশিল্পী অজয় পাল জানান, “দুর্গাপূজা আমাদের বছরের সবচেয়ে বড় মৌসুম। এ সময় অর্ডারের চাপ থাকে বেশি। পরিবারকেও সময় দিতে পারি না, কিন্তু প্রতিমা তৈরি ছাড়া আমাদের জীবিকা চলে না।” কারিগরদের পরিবারও অপেক্ষায় থাকে এই মৌসুমের আয়ের উপর। শিবগঞ্জ পৌর এলাকার এক শিল্পীর স্ত্রী বলেন, “পূজার আগে আমাদের সংসারে টানাটানি থাকে, কিন্তু প্রতিমার কাজ শুরু হলেই কিছুটা স্বস্তি আসে।

অন্যদিকে স্থানীয় পূজামণ্ডপগুলোতেও চলছে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা। বাঁশ, কাপড়, আলো আর রঙিন কাগজে সাজানো হচ্ছে মণ্ডপগুলো। পূজা উদ্যাপন কমিটির সদস্যরা জানান, প্রতিমা আনতে প্রস্তুত প্রায় সব মণ্ডপ। নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা আয়োজনের জন্য প্রশাসনের সাথেও নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।

শিবগঞ্জের পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি কুনাল মুখার্জি বলেন, “দুর্গাপূজা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের নয়, এটি এখানে সবার উৎসব। মুসলিম, হিন্দু সবাই মিলেই আনন্দ করে। পূজার সময় আমাদের গ্রামগুলো উৎসবে মুখর হয়ে ওঠে।” শিল্পীদের হাতের ছোঁয়ায় প্রতিমা যখন প্রাণ পায়, তখন শুধু ধর্মীয় ভক্তিই নয়, সাংস্কৃতিক আবহও ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। এ যেন এক মিলনমেলা—ভক্তি, আনন্দ আর ঐতিহ্যের।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট