1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১০:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
বিচারকের ছেলে হত্যা: দায়িত্বে অবহেলায় এসআইসহ ৪ পুলিশ প্রত্যাহার চাঁপাইনবাবগঞ্জ নাচোলে বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সংবাদ সম্মেলন বাঘা পৌর কৃষকদলের পরিচিতি সভা, উন্নয়নে কৃষকের পাশে থাকার অঙ্গিকার ভারতের দাদাগীরী আর দেখতে চাই বাংলার মানুষ:  চাঁপাইনবাবগঞ্জে মির্জা ফখরুল গঙ্গা-পদ্মার পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে গণআন্দোলন গড়ে তুলবঃমির্জা ফখরুল আত্রাইয়ে অধ্যক্ষ মাহবুবুল হক দুলুকে বর্ণাঢ্য বিদায় সংবর্ধনা সাতক্ষীরার আটুলিয়ায় ইসলামী আদর্শ প্রতিষ্ঠায় ওলামা সম্মেলন আদর্শ মানুষ গড়ার চাবিকাঠি: ‘আপনা আচরি ধর্ম অন্যরে শেখাও’ আত্রাইয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি দোকান সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত স্বপ্নচূড়া যুব সংগঠন এর পক্ষ থেকে নবনিযুক্ত বটিয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে ফুলেল শুভেচ্ছা

শ্যামনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১০২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরা শ্যামনগরের রমজাননগর ইউনিয়নের ২৩ নং মানিকখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা খাদিজা খাতুনের বিরুদ্ধে একাধিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের ২৩ জন ছাত্র-অভিভাবক প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অনলাইনের মাধ্যমে সরকারি অভিযোগ প্রতিকার সেবার মাধ্যমে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগে অভিভাবকরা উল্লেখ করেছেন, ২০০৭ সাল থেকে একটানা ১৮ বছর একই বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকার কারণে খাদিজা খাতুন স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠেছেন। অভিযোগে বলা হয়, তিনি সহকারী শিক্ষক, কেরানী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন এবং অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। হিন্দু ধর্মাবলম্বী সহকর্মীদের ধর্মীয় পরিচয় টেনে অপমান করেন বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।

অভিভাবকদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর পা ভেঙে গেলে তার অভিভাবক বিষয়টি জানালে প্রধান শিক্ষিকা ওই শিক্ষার্থীকে টিসি নিয়ে অন্য স্কুলে ভর্তির পরামর্শ দেন। এছাড়া সহকারী শিক্ষিকা হাত ধোয়ার সময় রাগের বশে পানির ট্যাপ ভেঙে ফেলার ঘটনাও ঘটান তিনি।

অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, বিদ্যালয়ের ১০ থেকে ১২টি বেঞ্চ বিক্রি করে আত্মসাৎ করেছেন খাদিজা খাতুন। ক্লাস নেওয়ার সময় তিনি ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে পড়ান না। সহকারী শিক্ষিকারা যখন অবসর পান, তখনও তিনি শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত যত্নশীলভাবে পড়াতে দেন না। তার বক্তব্য অনুযায়ী— “ছাত্রছাত্রী ভালো পড়লেও আমরা বেতন পাব, না পড়ালেও পাব; সুতরাং বাড়তি কেয়ার নেয়ার দরকার নেই।

অভিভাবকরা মনে করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। তারা দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।

অভিযোগের বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা খাদিজা খাতুনের মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন এসব মিথ্যা আপনি স্কুলে আসেন, বসে কথা বলবো।

ঘটনার বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট