1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ভোলাহাটের বিএনপি নেত্রী ও সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহনাজ খাতুন জামিনে মুক্তি পেলেন সৌহার্দ্য বিশ্বাস এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ অর্জন করায় খুলনা আর্ট একাডেমির প্রাক্তন শিক্ষার্থীর শুভেচ্ছা বাঘার এক কলেজে জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগের চেষ্টা, মামলায় কারাগারে তিনজন  ধোবাউড়ার ষ্টেডিয়াম চৌরাস্তা (সদর বিলপাড়) ভায়া রুস্তম মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত দু’ কিলো মিটার মাটির সড়কে ভোগান্তির শেষ নেই  তানোরে নাবিল গ্রুপের মুরগির বিষ্ঠা ফেলে পরিবেশ দূষণ, মারাত্মক দুর্গন্ধ, চাষাবাদ ব্যাহত তানোরে গভীর রাতে মুরগির বিষ্টা ফেলে পরিবেশ দূষণ, গ্রামবাসীর হাতে আটক দুই ট্রাক শ্যামপুর চিনিকলে সাংবাদিকের প্রাণনাশের হুমকি পঞ্চগড়ের সদরে শিশুদের ফুটবল খেলা নিয়ে দ্বন্দ্ব: হামলার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭ দশমিক ৬৩ নিয়ে এবারও মেয়েরা এগিয়ে আত্রাইয়ের ‘নার্সারি গ্রাম’ মধুগুড়নই: চারপাশে সবুজের সমারোহ

আজও উন্নয়নের ছোঁয়া পায়নি বাঘা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চলাচলের রাস্তাটি

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৭ জুলাই, ২০২৫
  • ৪৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ বিশেষ প্রতিনিধি: বাঘা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বানিয়াপাড়া গ্রামের ৫০০ মিটার রাস্তাটি যেন উন্নয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন । বছরের পর বছর কেটে গেলেও এখনও আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার স্বস্তি মেলেনি গ্রামের ২০টি পরিবারের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি।

বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে কাদায় ভরে যায় গ্রামটির যাতায়াতের একমাত্র প্রধান রাস্তাটি। হেঁটে চলাও হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। ইউনিয়ন থেকে হয়েছে প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা। তবুও হয়নি যাতায়াতের পাঁকা রাস্তা।

সোমবার (০৭-০৭-২০২৫)সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাঘা – লালপুর মহাসড়কের উত্তরে বানিয়াপাড়া গ্রামের কাসেমের বাড়ি। তার বাড়ির পূর্ব পাশ দিয়ে উত্তরে যাতায়াতের রাস্তা। সরকারী নকশা অনুযায়ী কাসেমের বাড়ি থেকে উত্তরে নবাব আলীর বাঁশঝাড় পর্যন্ত সরকারি রাস্তাটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫০০ মিটার। রাস্তার শেষ প্রান্তে বসবাস করে ওই গ্রামের ২০টি পরিবার। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় কাঁচা রাস্তাটি এখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে বর্ষায় সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তাটি রূপ নেয় কর্দমাক্ত এক জলাভূমিতে। ফলে স্কুলে যাওয়া শিশু, অসুস্থ মানুষ, এমনকি দাফনের জন্য লাশ বহনেও নাভিশ্বাস ওঠে সেখানে বসবাসকারি মানুষের।

Open photo

স্থানীয় বাসিন্দা জালাল উদ্দীন বলেন, আগে ছিলাম ইউনিয়নের অন্তর্ভক্ত। বর্তমানে বাস করছি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভায়। তবুও রাস্তার কোনো উন্নয়ন হয়নি। বর্ষায় হাঁটাও যায় না, পিচলে পড়ে গিয়ে অনেকেই আহত হন। পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র, ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধিদের বলেও কোন কাজ হয়নি।

একই হতাশা ব্যক্ত করেন গ্রামের ইদ্রিশ আলী ইদু বলেন, সরকার পরিবর্তন হলেও রাস্তাটির কোন সংস্কার অথবা পাঁকাকরণ হয়নি। কেউ তাদের খোঁজ নেয়নি। কতবার বলেছি, কেউ শুনেই না। আর কতকাল দুর্ভোগ পোহাতে হবে? গ্রামের বিদ্যুত আলী বলেন, জীবনের প্রয়োজনে প্রতিদিনই তাদের এই পথ দিয়েই যাতায়াত করতে হয়—বাজার, স্কুল, চিকিৎসা কিংবা জরুরি প্রয়োজনে। অথচ বছরের পর বছর ধরে অবহেলায় পড়ে আছে রাস্তাটি। তাদের দাবি গ্রামবাসির যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি পাকা করণ হলে ২০ পরিবারের দুর্ভোগ লাঘব হবে।

বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও বাঘা পৌর প্রশাসক শাম্মী আক্তার বলেন, যেহেতু আমি এ ব্যাপারে অবগত ছিলাম না। গ্রামবাসী যদি আমাকে সরাসরি জানায়, তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট