1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১০:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের উপর সস্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় নেশাজাতীয় অবৈধ ২০০ পিছ ট্যাবপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ আটক ২ তানোরে ফসলি জমি জবরদখলের অভিযোগ, সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে হুমকি দখলকৃত মসজিদের জমি প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার বদরগঞ্জে ভিজিডি কার্ডের জামায়াত – বিএনপি তথ্য চাওয়ায় সাংবাদিক হেনেস্থার শিকার বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকারে আরএমপির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন পত্নীতলায় অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে ২ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার আত্রাইয়ে জামাত নেতা বলেন সংখ্যালঘু-সংখ্যাগরিষ্ঠ বিভাজনে জামায়াত বিশ্বাসী পুকুরের পানিতে পড়ে তানোরের এক যুবকের মৃত্যু  পলাশবাড়ীতে ইউনিয়ন পরিষদে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধনের অভিযোগ : তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব!

আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে: প্রধান উপদেষ্টা

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫
  • ৭৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

শুক্রবার কক্সবাজারে বিআইএএম অডিটোরিয়ামে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: পিআইডি

সবুজনগর অনলাইন ডেস্ক: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ যথেষ্ট ভাগ্যবান। কারণ তাদের একটি সমুদ্র আছে, যা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে উদ্বুদ্ধ করে।

শুক্রবার কক্সবাজারে বিআইএএম অডিটোরিয়ামে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের একটি সমুদ্র আছে। ব্যবসার জন্য সমুদ্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

সামুদ্রিক সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের একটি দীর্ঘ সমুদ্রতীর রয়েছে এবং চট্টগ্রামের সমুদ্রতীরের যেকোনো স্থানে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা সম্ভব।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কক্সবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এটি কেবল একটি পর্যটন শহরই নয়, বরং অর্থনীতিরও কেন্দ্র।

নেপাল ও ভারতের সেভেন সিস্টার্সের কোনো সমুদ্র নেই উল্লেখ করে ড. ইউনূস পারস্পরিক সুবিধার্থে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা ব্যবসা করতে পারলে সকলের ভাগ্য বদলে যাবে।’

তিনি লবণ উৎপাদনকারীদের কাছে জানতে চান, বিদেশি আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে আগ্রহী কি না। কেননা কক্সবাজারের কৃষকদের উৎপাদিত লবণ এখন রপ্তানি করার সক্ষমতা রয়েছে।

তিনি পাইলট ভিত্তিতে কক্সবাজারে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি বায়ুশক্তির (বায়ুপ্রবাহের শক্তি কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন) সম্ভাবনা সম্পর্কে খোঁজ নেন।

স্থানীয় জনগণকে ভবিষ্যতে সুযোগগুলো কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কক্সবাজার অর্থনীতির একটি বৃহৎ শক্তি এবং এটি তথ্যপ্রযুক্তিরও একটি শহর হতে পারে।

তিনি স্থানীয় জনগণের কাছে তাদের ওপর রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের প্রভাব সম্পর্কে জানতে চান।

মতবিনিময় সভায় কক্সবাজারের উন্নয়নে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রধান উপদেষ্টার সামনে বিভিন্ন প্রস্তাব ও দাবি পেশ করেন।# বাসস

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট