1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরে অসহায় ১০০ মানুষের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের শীতবস্ত্র বিতরণ  চাটমোহর উপজেলার গুনাইগাছা ইউনিয়নের শিবাখালী গ্রামের রাস্তা পাকা করার দাবী ২১ কোটি টাকার কাজে অনিয়মের অভিযোগে রাসিকে দুদকের অভিযান গাইবান্ধার  নলডাঙ্গাকে উপজেলা ঘোষণা এলাকাবাসির প্রাণের দাবি গোদাগাড়ীতে বিএমডিএ অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ মুড়িকাটা পেঁয়াজের দামে হতাশ চাষীরা , আমদানি বন্ধের দাবিতে স্বারকলীপি  তানোরে বিএমডিএর কার্যালয় ঘেরাও সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ বিচারপতির কাছে চাঁদা দাবি করায় ফুলছড়ি যুবদল নেতা গ্রেফতার নরসিংদীর পলাশে লাঠির আঘাতে একজনের মৃত্যু পত্নীতলায় পৃথক আয়োজনে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

খুলনার রূপসায় জাহাঙ্গীর ফকির এর চাষ করা মাল্টা ও কমলা স্বপ্ন দেখাচ্ছে স্বাবলম্বী হওয়ার

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাহিদ জামান:খুলনার  রূপসা উপজেলার টিএসবি ইউনিয়নের কাজদিয়া গ্রামে বসবাস করেন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ফকির। তিনি ৩ বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা এবং কমলা লেবুর চাষ শুরু করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বর্তমানে প্রতিটি গাছে মাল্টা এবং কমলা ঝুলছে। ফলন এত ভালো হয়েছে তা দেখে মনে হচ্ছে তার স্বপ্ন বাস্তবে পরিনত হতে যাচ্ছে।

এবিষয়ে তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বেকার থেকে মুক্তি পাওয়া ও নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্য কৃষি কাজে যুক্ত হই। সব ধরনের ফসল উৎপাদন করে সফল না হতে পেরে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ি। আজ থেকে ৪ বছর আছে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর বেড়াতে যাই। ওখানে গিয়ে প্রচুর দেশি মাল্টার গাছ দেখতে পাই। চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, তারা মাল্টা চাষ করে লাভবান। এরপর এলাকায় এসে আমি কিছুদিন পর ওই জেলা থেকে বারি-১, ভিয়েতনামি ও ইয়োলোকিং জাতের মাল্টার চারা সংগ্রহ করে জমিতে রোপণ করি। মাল্টা গাছে ফলনের জন্য তিন বছর অপেক্ষা করতে হয়। ৩ বছর পরে গাছে ফল এসেছে। এই গাছে ফুল আসে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। বারি-১ জাতের দেশি মাল্টা নভেম্বর মাসে খাওয়ার উপযোগী হয়। কমলা হয় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর মাসে। সামনে নভেম্বর মাস মাল্টা বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি।

তিনি আরও বলেন আমি রূপসার মাটিতে মাল্টা চাষে সফলতা দেখাতে চাই। একসময় সবুজ মাল্টা ক্রেতারা কিনতে চাইত না। তবে বর্তমানে বাজারে দেশি মাল্টার ব্যাপক চাহিদা, কারন এটি একটি ফরমালিনমুক্ত ফল। যারা বেকার রয়েছে তাদের কে বলবো যদি কেহ আমার মত মালটা, কমলা চাষ করে সাবলম্বী হতে চান। যত রকম পরামর্শ লাগবে আমি দিতে পারবো। প্রয়োজনে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আমি চাই এই চাষে অন্যরাও স্বাবলম্বী হোক।

মালটা কমলা চাষ শুরু করলে প্রথম বছর উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কিছু চারা ও এক বছর ব্যাবহার করা জন্য সার দিয়েছি। প্রথম বছর কৃষি অফিস থেকে খোজ খবর নিলেও। পরের বছর থেকে আর কোন খোজ খবর নেই নি। তারা যদি মাঝে মধ্যে খোঁজ খবর নেয় তাহলে কৃষকের আগ্রহ বেশী থাকে। বেকারদের মালটা কমলা চাষে আগ্রহ করতে আমাদের পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগ ও জরুরি বলে আমি মনে করি।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট