1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা ডুমুরিয়ায় শওকত মোল্যা স্মৃতি উন্মুক্ত পাঠাগারের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি  অনুষ্ঠান  উপ-সম্পাদকীয়ঃ সীমান্ত হত্যা আর কত ! মোহনপুরে বাজার বণিক সমিতির সাথে জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা ও সূধী সমাবেশ রূপসায় খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত অনিয়মঃ তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাচার রোধে হট্টগোল মারপিট গাইবান্ধা সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মামলায় ,  গ্রেপ্তারী ওয়ারেন্ট বাঘায় নারী ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচে হাজারো দর্শক পরমাণু বোমা ইরানের হাতের নাগালে

খুলনা আলোচিত শিশু অঙ্কিতা হত্যায় প্রীতমের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩
  • ১১০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

শহিদুল্লাহ আল আজাদ, খুলনা থেকে………………………………

খুলনায় আলোচিত শিশু অঙ্কিতা দে হত্যা মামলায় আসামি প্রীতম রুদ্রকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ১বছরের বিনাশ্রম করাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও লাশ গুমের অপরাধে ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত।

 

রায় ঘোষণার সময় আসামি প্রীতম আসামির কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামি দৌলতপুর পাবলা বণিকপাড়া এলাকার জনৈক প্রভাত কুমার রুদ্রের ছেলে। খুলনা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মতিউর রহমান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। বাদী পক্ষের আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

ঐ মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি দুপুর ১২ টার দিকে নিখোঁজ হয় পাবলা বণিকপাড়া এলাকার জনৈক সুশান্ত দের কান্যা অঙ্কিতা দে। সে স্থানীয় সরকারি বিনা পানি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। নিখোঁজ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যরা তাকে নিকটস্থ আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়ে না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরী করে। পরবর্তীতে তারা থানায় মামলা দায়ের করে।

 

এ ঘটনায় পুলিশ ওই এলাকার জাহাঙ্গীর ও তার স্ত্রী রিক্তকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। নিখোঁজ অঙ্কিতাকে না পাওয়ায় দৌলতপুরসহ খুলনায় আলোচনার সৃষ্টি হয়। নিখোঁজের ৬দিন পর তার মরদেহ পাবলা বণিকপাড়া একটি বাড়ির নিচ তলার বাথরুম থেকে উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পুলিশ ওই ভবন মালিকের ছেলে প্রীতম রুদ্রকে গ্রেপ্তার করে। হত্যাকণ্ডে নিজের দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে। পরে ওই মামলাটি হত্যা মামলায় পরিনত হয়।

 

একই বছরের ১০ এপ্রিল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই মিজানুর রহমান প্রীতম রুদ্রকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। উক্ত মামলাটি রাষ্ট্রপক্ষে পরিচালনা করেন সিনিয়র আইনজীবী আব্দুল মালেক এবং পিপি আহদুজ্জামান ও সৈয়দ তৌফিক উল্লাহ। এই রায়ে বাদী সংক্ষুব্ধ হয়েছেন এবং উচ্চ আদালতে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন। বাদীকে বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার পক্ষে মহামান্য হাইকোর্টে সর্বোচ্চ আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট