প্রেস বিজ্ঞপ্তি ………………………………………………..
৩ নভেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি জানিয়েছে রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ। একইসঙ্গে জাতীয় নেতাদের হারানো ডায়েরী উদ্ধারে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানো হয়। বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে জেল হত্যা দিবস স্মরণে সংগঠন দুটির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সভায় বক্তারা এমন দাবি জানান।
সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সভাপতি সাইদুর রহমান। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো. আসলাম-উদ-দৌলা। অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন- বিশিষ্ট পরিবেদবিদ কাজি রকিব উদ্দীন, জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক আমানুল্লাহ আমান, শিশু বিষয়ক সম্পাদক মো. সাকিব, সিনিয়র সদস্য মো. শরিফ উদ্দীন, বোয়ালিয়া থানা কমিটির আহবায়ক সাগর নোমানি, বিশিষ্ট সমাজসেবী আওরঙ্গজেব প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে এবং দেশকে পাকিস্তানী ভাবধারায় ফিরিয়ে নিতে জেলাখানার ভেতরে জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নষ্ট করে দেয়া হয় তাদের কাছে থাকা গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র। হারিয়ে যায় জাতীয় নেতা শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ও শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান হেনা কাছে থাকা ডায়েরী। যাতে ছিল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তারা বলেন, হারানো সেই ডায়েরী পড়লে সমৃদ্ধ হবে তরুণ প্রজন্ম। জানা যাবে অনেক অজানা বিষয়। ডায়েরীটি উদ্ধারে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। এছাড়া ৩ নভেম্বরকে জাতীয় দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। সভা থেকে দেশের স্বাধীনতা বিরোধী চক্রকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিও জানান বক্তারা।
এদিনের সভায় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সদস্য মো. আল-আমিন হোসেন, জুবায়ের আলম রাজন, হারুনর রশীদ, সানোয়ার আরিফ, মাসুদ রানা, ফারজানা হক, সামিউল ইসলাম সামু, সালাউদ্দিন আহমেদ সোহাগ, সাহিদ সনু, আরিফুল ইসলাম আরিফ, হাবিবা খাতুন, জান্নাত, উম্মে নাজরিন, আরিফ ইসলাম ইয়াসমিন আরা হক, মো. সাইদ ইকবাল প্রমুখ।#