1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৬:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
পত্নীতলায় মধইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩২ টি ব্যাচের একসাথে ঈদ পূর্নমিলনী আম আড়তদারদের ঘোষণা, প্রতি কেজিতে ৩ টাকা কমিশন, না দিলে বন্ধ ক্রায়- বিক্রয় সোনারগাঁয়ে পুকুর রক্ষায় ঐতিহ্যবাহী ‘হাঁস ধরা’ খেলা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ বিএনপি নেতা আব্দুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার বাঘায় মায়ের ঈদুল ফিতরে আর কোরবানির ঈদে কন্যার জন্ম রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না……

রাজশাহী অঞ্চলে লক্ষ্যমাত্রার  অধিক  পেঁয়াজ চাষ, কৃষকের মুখে হাসি

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৪৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী……………………………………………………..

রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় লক্ষ্য মাত্রার চাইতে এবার অধিক পরিমান জমিতে পেঁয়াজের চাষ হয়েছে । এর মধ্যে বেশি চাষ হয়েছে পদ্মার চরঞ্চলে। লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকরা। তবে খরচের তুলনায় বাজার দর ভালো না পেলে লোকসান গুনতে হবে তাদের।

 

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরে দুই হাজার ৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ২০ হেক্টর । গত বছর চাষ হয়েছিল ১ হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে।

 

২৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার  সরেজমিন উপজেলার পদ্মার চরে গিয়ে দেখা যায়, পেঁয়াজের ক্ষেত পরিচর্যা করতে। সেখানে কথা হলে খায়েরহাট গ্রামের পেঁয়াজ চাষি সুজন আলী জানান, চার বিঘা জমি লিজ নিয়ে মুড়ি পেঁয়াজের চাষ করেছেন।

 

তিনি বলেন, বিঘা প্রতি ৩০ হাজার টাকা হিসাবে চার বিঘা জমি লিজ নিয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকায়। চার বিঘা জমিতে বীজ লেগেছে ৪৫ মণ। প্রতিমণ বীজ কিনেছেন ২ হাজার ৩০০ টাকা দরে।

 

এছাড়াও রয়েছে পরিচর্চা ও সেচ খরচ। বিঘায় উৎপাদন আশা করছেন ৮০/৯০ মণ। বাজার দর ভাল পেলে লাভবান হবেন। তবে খরচ পুশিয়ে নিতে পেঁয়াজের জমিতে সাথী ফসল হিসাবে ভুট্টার চাষ করেছেন সুজন আলী । চরাঞ্চলে তার মত অনেকেই পেঁয়াজের চাষ করেছেন।

 

আরেক পেঁয়াজ চাষি ইব্রাহিম খামারু বলেন, একবিঘা জমিতে আগাম পেঁয়াজ চাষ করেছিলাম। অসময়ে পদ্মার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পেঁয়াজ ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। এরপরে চাষ বাড়িয়ে আবারও দুই বিঘা জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছি।

 

আর কিছু দিনের মধ্যে জমি থেকে পেঁয়াজ উঠিয়ে বাজারে বিক্রি করতে পারবেন। ভালো দাম পেলে লাভ হবে বলে আশা তার। তাদের মতো পেঁয়াজ চাষে লাভের স্বপ্ন দেখেছেন অন্য কৃষকরাও।

 

তাদেরই একজন কালিদাশখালি গ্রামের জগলু শিকদার। তিনি বলেন, জোয়ারের পানিতে পলি পড়ায় চরের জমি উর্বরতা বেশি। চরের পেঁয়াজের গুণগতমান ভালো হয়। এছাড়াও পেঁয়াজের জমিতে সাথী ফসল হিসেবে অন্য ফসলের আবাদ করা যায়। তবে পরিচর্যা খরচ বেশি পড়ে। এবার লাভের আশায় অনেক কৃষক পেঁয়াজের চাষ করেছেন।

 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, উৎপাদন বাড়াতে কৃষকদের পরামর্শসহ প্রণোদনার সার-বীজ দিয়ে সহায়তা করা হয়েছে। মুড়ি ও চারা পেঁয়াজের পাশাপাশি গ্রীস্মকালিন পেঁয়াজের চাষ হয়েছে।

 

মুড়ি ও চারা পেঁয়াজের তুলনায় গ্রীস্মকালিন পেঁয়াজের ফলনও বেশি হয়। ৬০-৭০ দিনের মধ্যে ক্ষেত থেকে পেঁয়াজ তুলে বাজারজাত করা যায় বলে জানান এই কৃষি অফিসার।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট