1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
টিভি নেটওয়ার্ক নিয়ে দ্বন্দ্বে তানোরে পুলিশের ওপর আক্রমন, আটক ১ ভোলাহাটে ‘৭১র রণাঙ্গনের যোদ্ধা মদিন মাঝি চলে গেলেন, না ফিরার দেশে গাইবান্ধার নলডাঙ্গা রেলষ্টেশনে সকল আন্তঃনগর ট্রেনের বিরতির দাবি রূপসায় রাজা স্মৃতি কিশোর অনুর্ধ্ব-১৬ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন নওগাঁতে খাস নক্স বন্দী মুজাদ্দেদী তরিকার উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) পালন নাসিক ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ নওগাঁর রাণীনগরে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক প্রতিবন্ধী দুই ভাইয়ের মৃত্যু পত্নীতলায় পুশইন হওয়া ১৬জন বাংলাদেশী আটক   চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন যমুনা টিভির সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে নরসিংদী সদর ক্লাবের উদ্যোগে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

ভারত শান্তি চাইলেও পাকিস্তান ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ই ফিরিয়ে দিয়েছে! : মোদী

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • ৯৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মার্কিন পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্যানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ছবি: পিটিআই।

৥ সবুজনগর ডটকম ডেস্ক:

ভারত সব সময় শান্তি চেয়েছে। কিন্তু পাকিস্তান তার পরিবর্তে ছায়াযুদ্ধ চালিয়ে গিয়েছে। আমেরিকার পডকাস্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নয়াদিল্লি-ইসলামাবাদ সম্পর্ক নিয়ে এমনটাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একই সঙ্গে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগেও বিঁধলেন পাকিস্তানকে।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর আমেরিকা সফরের সময়ে এই সাক্ষাৎকারটি নেন ফ্রিডম্যান। প্রায় তিন ঘণ্টার ওই সাক্ষাৎকারটি রবিবার প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে মোদী জানান, ক্ষমতায় আসার সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মেরামতের চেষ্টা করেছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার সময়ে বিশেষ ভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন পাকিস্তানকে। লক্ষ্য ছিল, যাতে নতুন ভাবে সম্পর্ক শুরু করা যায়। কিন্তু শান্তি ফেরানোর প্রতিটি চেষ্টার বদলে অপর প্রান্ত থেকে ‘বিরোধিতা’ এবং ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ মিলেছে বলে জানান মোদী।

তবে প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস পাকিস্তানের আমজনতাও শান্তির পক্ষে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আশা করি তাদের (পাকিস্তানের) শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবং তারা শান্তির পথ বেছে নেবে। আমি বিশ্বাস করি পাকিস্তানের সাধারণ মানুষও শান্তি চান। কারণ, তাঁরাও এই বিবাদ এবং অস্থিরতার মধ্যে থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। তাঁরা নিশ্চয়ই অবিরাম চলতে থাকা সন্ত্রাসে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, যেখানে অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারাচ্ছেন, এমনকি নিরীহ শিশুরাও মারা যাচ্ছে।

মোদী জানান, ইসলামাবাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মসৃণ করতে তাঁর প্রথম উদ্যোগ ছিল শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের সময়ে। ওই সময়ে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “এটি ছিল (সম্পর্ক মসৃণ করার) সদিচ্ছার একটি ইঙ্গিত।” কূটনৈতিক স্তরে এমন ইঙ্গিত গত কয়েক দশকের মধ্যে আর দেখা যায়নি বলে দাবি মোদীর। শান্তি ফেরানোর চেষ্টা করলেও ভারত ‘কাঙ্ক্ষিত ফল’ পায়নি বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান প্রধানমন্ত্রী।

ফ্রিডম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে নয়াদিল্লি-ইসলামাবাদ সম্পর্ক নিয়ে আলোচনার সময়ে উঠে আসে ১৯৪৭ সালের দেশভাগের প্রসঙ্গও। মোদীর বক্তব্য, দেশভাগ একটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক পর্ব ছিল। তবে ভারত দেশভাগকে মেনে নিয়ে এগোতে শুরু করে। কিন্তু পাকিস্তান শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথ বেছে নেয়নি বলে অভিযোগ মোদীর। তিনি বলেন, “আমরা আশা করেছিলাম, তারা (পাকিস্তান) নিজেদের মতো থাকবে এবং আমাদেরও নিজেদের মতো থাকতে দেবে। কিন্তু তারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথে এগোয়নি। বার বার তারা ভারতের বিরুদ্ধে গিয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে ছায়াযুদ্ধ শুরু করেছে।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধেও পাকিস্তানকে বিঁধলেন মোদী। তাঁর অভিযোগ, এর জন্য শুধু ভারতই নয়, গোটা বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মোদী বলেন, “বিশ্বের যেখানেই জঙ্গি হামলা হোক না কেন, কোনও না কোনও ভাবে তার যোগসূত্র মেলে পাকিস্তানে। ৯/১১ হামলার কথাই দেখুন, ওই হামলার মূলচক্রী ওসামা বিন লাদেন। তিনি কোথা থেকে এলেন? তিনি পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।” তাঁর অভিযোগ, সন্ত্রাসবাদ এবং সন্ত্রাসবাদী মানসিকতা পাকিস্তানের গভীরে গেঁথে রয়েছে এবং গোটা বিশ্ব আজ বুঝতে পারছে।# তথ্য: আনন্দবাজার পত্রিকা

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট