1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
 অন্তঃসত্ত্বা ভারতীয় নারীকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করলো বিজিবি শাহরিয়ার ইলেভেনেস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে ট্রফি উন্মোচন, কেক কাটা ও প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবে দোয়া  রূপসায় অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাকির হোসেন বাকুর দাফন সম্পন্ন পাবনা-৪ আসনের ভোটাররা  ক্লিন ইমেজের র্প্রাথীর অপেক্ষায় প্রহর গুণছে  দুর্গাপুরে আলেম সমাজকে নিয়ে জামায়াতের উলামা সমাবেশ পারিবারিক আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা: বিএসএফ–বিজিবির সমন্বয়ে মরদেহ দেখার সুযোগ কবিতা……….. বেগম জিয়া সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নেত্রী: রাজশাহীতে দোয়া মাহফিলে মিনু কালীগঞ্জে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রতিবাদ সভা ও স্মারকলিপি কর্মসূচি পালন

পোরশায় গরুর বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভার দেখা দিয়েছে, প্রাণী সম্পদ বিভাগ নজর দিচ্ছে না

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০২৩
  • ২৫৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

পোরশা(নওগাঁ)প্রতিনিধি………………………………………………….

নওগাঁর পোরশা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গরুর ভাইরাস জনিত ‘লাম্পি স্কিন ডিজিজ’(এলএসডি), খুরা ও পেট ফোলা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। ইতোমধ্যে সহস্রাধিক গরু এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে এবং মারাও গেছে। এ সংক্রমণ রোগ ধীরে ধীরে বেড়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়ছে স্থানীয় খামারী ও গরুর মালিকরা। তবে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর থেকে কার্যকরা কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে।

 

উপজেলার ঘাটনগর ইউনিয়নের নিস্কিনপুর, মোল্লাপাড়া, নিতপুর ইউনিয়নের সোহাতী, তেতুলিয়া ইউনিয়নের জালুয়া, গাংগুরিয়া ইউনিয়নের আমদা সহ বিভিন্ন গ্রামে দেখা গেছে গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ ও খুরা রোগের প্রদুর্ভাব। নিস্কিনপু গ্রামের রেজাউল করিম ও সাইফুদ্দিনের একটি করে গরু মারা যাওয়ায় তারা সহ গ্রামের অনেকই দিশেহারা হয়ে পড়ছেন। খামারীরাও গরু নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন বলে জানাগেছে।

 

এ রোগগুলোর লক্ষণ সম্পর্কে স্থানীয় পশু মালিকরা জানান, প্রথমে আক্রান্ত গরুর জ্বর, ব্যথা ও খাওয়া খেতে চায় না।। এরপর শরীরের বিভিন্ন অংশে ফুলে যাওয়াসহ মুখ দিয়ে লালা পড়তে শুরু করে। গরুর শরীরের বিভিন্ন স্থানে চামড়ায় গুটি গুটি ক্ষত হয়। এতে করে গরু দুর্বল হয়ে যায়।

 

উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে “লাম্পি স্কিন ডিজিজ” ছড়িয়ে পড়ার কথা স্বীকার করেন। এ বিষয়ে তারা স্থানীয় গরু মালিকদের সচেতন করার লক্ষ্যে কাজ করছেন বলে তিনি জানান। তবে চিকিৎসা দিলে গরু সুস্থ্ হয়ে যায় বলেও তিনি জানান। তবে উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়নি এবং প্রতিকারের কোনরুপ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।এতে স্থানীয়া ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট