1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ০১:২২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ধর্ম, শান্তি ও মানবতার সন্ধানে রূপসায় জামাতে ইসলামীর ভোট কেন্দ্র ভিত্তিক নির্বাচনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে ব্যাংক এশিয়ার দৌরাত্মের কারণে হয়রানী শিকার সুবিধাভোগীরা শিক্ষার উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত করা: খুলনায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ‎ ‎ বাঘায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশে জনসমুদ্র রূপসায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠনের প্রতিষ্ঠা বাষিকী পালন বাকশিস-মোহনপুর নেতৃবৃন্দের বিএনপি মনোনিত প্রার্থী এ্যাড:  মিলনের মতবিনিময় তানোরে মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির চেক বিতরণ  বাগেরহাটের মোংলার পশুর নদীতে আমেরিকা প্রবাসীর স্ত্রী নিখোঁজ  আজমতপুর সীমান্তে  ভারতীয় নাগরিকের লা/শ দেখান বাংলাদেশী আত্মীয়-স্বজনকে 

 দুর্ঘটনায় নিহত প্রবাসী চঞ্চলের দাফন সম্পন্ন

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫
  • ১১১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ বিশেষ প্রতিনিধিঃ ধার দেনা পরিশোধ করে নতুন স্বপ্নে বিয়ে করে ঘর বাঁধার ইচ্ছা ছিল প্রবাসীর । তার আগেই দুর্ঘটনায় স্বপ্ন ভেঙে দেশে ফিরলো লাশ হয়ে । মালোশিয়ায় নিহতের বিশ দিন পর শাহ আলম চঞ্চল(২৫) এর মরদেহ দেশের নিজ গ্রামে এনে দাফন করা হয়েছে।

বুধবার(২১-০৫-২০২৫) সকাল ১০টায় জানাযার নামাজ শেষে দাফন করা হয়। শাহ আলম চঞ্চল রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম ইউনিয়নের মহদীপুর গ্রামের জফির উদ্দীন মৃধার ছেলে। গত ৩০ এপ্রিল’২৫ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮ টায় ভেকু (এক্সকাভেটর) মেশিনের ধাক্কায় পড়ে গিয়ে নিহত হন শাহ আলম চঞ্চল ।

সরেজমিন বুধবার (২১-০৫-২০২৫) তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়,মরদেহের অপেক্ষায় থাকা স্বজনদের আহাজারি। দাফন শেষেও চলছিল কান্নার রোল। বাক রুদ্ধ মা-বাবা। বুক চাপড়িয়ে কাঁদছিল একমাত্র ছোট বোন সুমি খাতুনও।Open photo

জানা যায়,দুই বছর আগে শ্রমিকের ভিসা নিয়ে মালোশিয়া গিয়েছিলেন শাহ আলম চঞ্চল।সেখানকার একটি কোম্পানিতে কাজ করছিলেন ভেকু (এক্সকাভেটর) মেশিন চালকের সহকারি (হেল্পার) হিসেবে। সবে মাত্র সেই ধারদেনা পরিশোধ করে নতুন করে স্বপ্ন দেখছিলেন পরিবার। কিন্তু ওই ভেকু মেশিনেই প্রাণ গেছে তার। স্বপ্ন ভেঙে চুরমার পরিবারের।

নিহতের পিতা জফির উদ্দীন কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন,কোরবানীর ঈদের পরে ছুটিতে বাড়িতে এসে বিয়ে করার কথা ছিল ছেলের। মৃত্যুর আগের দিন রাতেও ছেলের সাথে কথা হয়েছে তাদের। তার সাথে কথা বলে জানা গেল, মালোয়েশিয়ায় যে কোম্পানীতে কাজ করছিলেন,সেই কোম্পানীর খরচেই মরদেহ ঢাকার বিমান বন্দরে পৌঁছে দিয়েছেন। সেখান থেকে মরদেহ নিজ বাড়িতে নিয়ে আসা পর্যন্ত তার খরচ হয়েছে ১৭ হাজার টাকা।

মা সাথী বেগম বলছিলেন,ছেলেকে বিয়ে দিয়ে বউ ঘরে এনে সংসার করাবেন। ছেলের বউ রান্না করে আমাদের খাওয়াবেন, দেখ ভাল করবেন। সেই আশা আর পূর্ণ হলোনা। ছেলে লাশ হয়ে বাড়িতে ফিরবেন ভাবতেও পারিনি। #

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট