1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
নক্ষত্রের পতন ও একটি অসমাপ্ত বিপ্লবের আর্তনাদ: ওসমান হাদী ও নতুন ধারার রাজনীতি চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই তরুণের মৃত্যু, সড়ক অবরোধ ও পুলিশের স্থাপনা ভাঙচুর শিবগঞ্জে  হাদির মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি শিবগঞ্জে হাদির মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিক্ষোভ  ছাব্বিশ দিনেও ক্ষতের চিহৃ স্পস্ট দেখা গেলেও মেলেনি আইনি সহায়তা বাঘায় হাদি হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিতে শিবিরের বিক্ষোভ  ঈশ্বরদীতে বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এ্যাসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত রংপুরের বদরগঞ্জে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম গ্রেপ্তার সাপাহার সীমান্তে ভারতীয় ট্যাপেন্টাডল সহ যুবক আটক

তানোরের কচুয়া আইডিয়াল কলেজে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান, দীর্ঘ ২৭ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মমিনুল ইসলাম মুন, বিশেষ প্রতিনিধি : বরেন্দ্র অঞ্চলের রাজশাহীর তানোর উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত পল্লী কচুয়া গ্রামে অবস্থিত কচুয়া আইডিয়াল কলেজে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান। প্রতিষ্ঠার ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও কলেজে এখনো আধুনিক উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন পাঠ নিচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। কলেজের একাডেমিক ভবন, আসবাবপত্র, কম্পিউটার ল্যাব, শহীদ মিনার ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উচ্চপর্যায়ের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

স্থানীয় অভিভাবক ও সচেতন মহলের অভিযোগ, অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কচুয়া আইডিয়াল কলেজে একাডেমিক ভবন নির্মাণ করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু রহস্যজনক কারণে তা হয়নি। অথচ রাজনৈতিক বিবেচনায় অনেক কম প্রয়োজনীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।Open photo

জানা গেছে, ১৯৯৮ সালে তানোর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে শিক্ষানুরাগী ফুল মোহাম্মদ প্রামানিক এক একর জমির ওপর কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৪ সালে কলেজটি এমপিওভুক্ত হয়। বর্তমানে কলেজে শিক্ষক রয়েছেন ২০ জন, প্রদর্শক ৪ জন, শরীরচর্চা শিক্ষক ১ জন ও কর্মচারী ১০ জন। কলেজে শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ১৩০ জন।

স্থানীয়রা জানান, কলেজ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পাঁচন্দর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকার শিক্ষার্থীরা ঘরের কাছেই উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছে। শিক্ষকরা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। কলেজে নিয়মিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, খেলাধুলা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়। এতে শিক্ষার্থীরা যেমন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হচ্ছে, তেমনি সৃজনশীল ও মননশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠছে। দীর্ঘদিন ধরে পাবলিক পরীক্ষায় কলেজের শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রেখেছে।Open photo

এ বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ ফুল মোহাম্মদ প্রামানিক বলেন, “বর্তমানে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটি একাডেমিক ভবন ও সীমানা প্রাচীর। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও মানসম্মত পাঠদানের জন্য এটি অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। উন্নত ভবন পেলে আমরা শিক্ষাক্ষেত্রে আরও বড় ভূমিকা রাখতে পারব।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট