1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার বাঘা থানার ওসি আফম আছাদুজামান নির্বাচিত বাগমারার তাহেরপুরে ৮ বছরের পথ শিশু ও বাক প্রতিবন্ধী ” সালমা ” ধর্ষণের প্রতিবাদে মানব বন্ধন  সাতক্ষীরায় পুকুরে ভাসছিল এক নারীর মরদেহ দালালদের কাছে জিম্মি শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রাজশাহীতে অলিম্পিক দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা আত্রাইয়ে আ.লীগ নেতা সহিদুল ইসলাম গ্রেফতার নওগাঁয় ইসলামি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে সম্প্রীতি সভা অনুষ্ঠিত তাহেরপুর পৌরসভায় ৯ বছর বয়সী বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণ রাজশাহীতে আড্ডা দেওয়ার সময় ধরা খেলো নাটোর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বদরগঞ্জে মসজিদের টাকা আত্মসাৎ করলেন ছাত্রলীগ নেতা প্রভাবশালী ইউপি সদস্য 

ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবিতে রাজশাহীতে নারীদের সমাবেশ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
৥ নাজিম হাসান,রাজশাহী :
নারীকে বেপর্দা করে নয়,একমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবীতে মানববন্ধন করেছে মহিলা আনজুমান রাজশাহী জেলা ও মহানগর মজলিস।  বুধবার বেলা ১২টার সময় রাজশাহী নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে।
ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র দাবিকরা পর্দানশীন নারীরা বলেন,শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর যাবৎ অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। পর্দনাশীন নারীরা এসব হেনস্তার অবসান চান। চেহারার বদলে তারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবি তোলেন।
তারা বলেন, একজন নারী ছবি তুললে দুটি গুনাহ হয়। একটি ছবি তোলার গুনাহ, অন্যটি বেপর্দা হওয়ার গুনাহ। আবার ওই ছবিটি পরবর্তীতে যতজন বেগানা পুরুষ দেখবে বেপর্দা হওয়ার গুনাহ তত বাড়তেই থাকবে। এমনকি মৃত্যুর পরও ওই ছবির কারণে বেপর্দার গুনাহ জারি থাকবে। পর্দানশীন নারীরা সেই গুনাহ থেকে বাঁচতে চান।
সমাবেশে পর্দানশীন নারীরা তিনটি দাবি পেশ করেন। দাবিগুলো হলো- বিগত ১৬ বছর যে সমস্ত সাবেক ইসি কর্মকর্তা পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে মানবাধিকার বঞ্চিত করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা, পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় ও গোপনীয়তার অধিকার অক্ষুন্ন রেখে অবিলম্বে এনআইডি ও শিক্ষা অধিকার প্রদান করা; সকল ক্ষেত্রে পরিচয় সনাক্তে চেহারা ও ছবি মেলানোর পদ্ধতি বাতিল করে আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা এবং পর্দানশীন নারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার সময় কোনো পুরুষ নয়, নারী সহকারী বাধ্যতামূলকভাবে রাখার ব্যবস্থা করা।
সমাবেশ শেষে পর্দানশীন নারীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং জেলা ও বিভাগীয় শিক্ষা কর্মকর্তাকে স্মারকলিপি দেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট