1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০২:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
কুষ্টিয়ায় সড়ক প্রকল্পের কাজে অনিয়মের প্রমাণ পেল দুদক: হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে পিচ  রাজশাহী জেলা গণধিকার পরিষদের নতুন কমিটি অনুমোদন খুলনায় জেলা বিএনপির জরুরী সভা  চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার খাদ্য কর্মকর্তা জান মোহাম্মদের বিরুদ্ধে  দুর্নীতির অভিযোগ রাজশাহী নার্সিং কলেজে বি এসসি ও ডিপ্লোমা ইন নার্সিং দুপক্ষের হামলা পাল্টা হামলায় আহত ১০ বাঘার হুমায়রা বাংলাদেশ কিন্ডার গার্ডেন অ্যাসোসিয়েশনের পঞ্চম শ্রেণীর বৃত্তি পরীক্ষায় তৃতীয় তানোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে রুগ্ন গরু বিতরণের অভিযোগ আত্রাইয়ের কৃষক কৃষাণীরা ধান সিদ্ধ-শুকানোর কাজে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন ধোবাউড়ায় প্রকল্প পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক মফিদুল আলম ধোবাউড়ায় জুয়ার আসর থেকে গ্রেপ্তার ৪

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার খাদ্য কর্মকর্তা জান মোহাম্মদের বিরুদ্ধে  দুর্নীতির অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
  • ২৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ নাসিম আলী,চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান মোহাম্মদের দুর্নীতির পাহাড়সম অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত পহেলা মে জান মোহাম্মদকে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় বদলি এবং শিবগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আতাউর রহমানকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় দায়িত্ব গ্রহণের আদেশ দেন খাদ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মনিরুল ইসলাম। বদলির আদেশ পাওয়ার পরও জান মোহাম্মদ আতাউর কে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে গড়িমসি করলে পরে ৭ মে আতাউর রহমান দায়িত্ব বুঝে নেন। ৯ মে শুক্রবার ছুটির দিনেও জান মোহাম্মদ তার দুর্নীতির তথ্য মুছে ফেলার জন্য আমনুরা খাদ্য গুদাম থেকে নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেন এবং বিষয়টি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার মোহন আহম্মেদ কে জানান আমনুরা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেশমা ইয়াসমিন। এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার।কমিটির প্রতিবেদনে জানা গেছে বদলির পরও সংরক্ষিত খাদ্য গুদামে তার অবৈধভাবে প্রবেশ সহ অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা এবং রেশমা ইয়াসমিনকে লাঞ্ছিত করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। সদ্য যোগদানকৃত জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার মোহন আহম্মেদ জেলার ওএমএস ডিলারদের দোকান পরিদর্শন করে দেখেন স্টেনসিল মার্ক ছাড়াই গুদাম থেকে চালের বস্তা সরবরাহ করেছে অথচ চালের বস্তায় স্টেনসিল মার্ক দেওয়া বাধ্যতামূলক। বস্তায় স্টেনসিল মার্ক না দিয়েই ৮৫ হাজার টাকা শ্রমিক বিল তুলে নেওয়া হয়। এ নিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যাখ্যা তলব করে এর সঠিক জবাব দিতে বলেন। আরো জানা যায় স্টেনসিল মার্ক না দিয়েও প্রতি মাসেই প্রায় ৯০ হাজার টাকা শ্রমিক বিল অনুমোদন করতেন জান মোহাম্মদ। মিল মালিকরা বলেন ধান- চাল কেনা বাবদ জান মোহাম্মদের কথা বলে টনপ্রতি আমাদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে আদায় করতেন। এছাড়াও ডিও ছাড়ের সময় ২০০ টাকা, জিএস দেখিয়ে ওজনে কারসাজি,বস্তা সরবরাহকারী ঠিকাদারদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া সহ একাধিক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে জানার জন্য জেলার সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান মোহাম্মদকে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট