1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
৫৯ মহানন্দা বিজিবি’র মাদক বিরোধী লিফলেট বিতরণ ও জনসভায়  বাসা বাড়ির উঠানে শাক,সবজি করে সফল হয়েছে বাঁশবাড়িয়ার রাজিয়া সুলতানা রূপসায় কাজদিয়া সরকারি হাইস্কুল আন্তব্যাচ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ রহনপুরে  সাংবাদিকদের প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দল দুর্লভপুর ইউনিয়ন কমিটি আত্মপ্রকাশ গোদাগাড়ী থানার অভিযানে ৫০০ গ্রাম হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার গাঁজা পাচারকালে রাজশাহীর বেলপুকুর বাইপাস মোড়ে  ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব গোদাগাড়ীতে ওয়ার্ডভিত্তিক স্পোর্টিং ক্লাবে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ করলেন ইউএনও রাজশাহীতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন আত্রাইয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের উদ্যোগে মশাল মিছিল 

খুলনায় মাছ-মুরগীর বাজারে আগুন , ক্রেতারা বিপাকে

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৪ আগস্ট, ২০২৩
  • ৪০৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. খুলনা ব্যুরো………………………………………………

খুলনায় মাছ ও মুরগীর বাজার এখন আকাশচুম্বী। তিনদিনের ব্যবধানে ব্রয়লার ও সোনালী মুরগীর দাম বেড়েছে। বেড়েছে মাছের দাম। নতুন করে মুরগী ও মাছের দাম বৃদ্ধিতে হতাশার মধ্যে পড়েছেন খুলনা মহা নগরীতে বসবাস করা নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা। দাম বৃদ্ধির জন্য বরাবর ক্রেতারা মুনাফা লোভী ব্যবসায়ীদের দুষছেন। অপরদিকে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ পাইকাররা দাম বাড়ালে তাদের কিছু করার থাকেনা। তারা বলছেন বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করি।

 

খুলনা মহা নগরীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার ও সোনালী মুরগী প্রতিকেজি যথাক্রমে ১৭০ টাকা ও ২৮০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। অথচ গত তিনদিন আগে একই মুরগী ব্রয়লার ১৫০ ও সোনালী ২৪০ টাকায় বিক্রি করেছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন মুরগীর সংকট থাকায় প্রতিকেজিতে এ পরিমান দাম বেড়েছে।

 

অপরদিকে ইলিশের ভরা মৌসুমে বাজারে সরবাহ কম থাকায় তার দামও আকাশচুম্বী। ১ কেজি ওজনের ইলিশ মাছ বেচছেন ব্যবসায়ীর ১৮০০ টাকা থেকে ১৯০০ টাকায়। আর ৫০০ গ্রাম সাইজের মাছ বিক্রি করছেন ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায়। রূপসা কাঁচাবাজারের মুরগী বেশ ক’জন বিক্রেতা বলেন, বাজারে মুরগির চাহিদা বাড়ায় ব্রয়লার ও সোনালি দুটির দামই বেড়ে গেছে। সোনালি প্রতি কেজি ২৮০ টাকা এবং ব্রয়লার ১৭০ টাকায় বিক্রি করছি।

 

রূপসা বাজারে মুরগি কিনতে আসা একজন ক্রেতা মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, মধ্যবিত্ত পরিবারের চাকরিজীবীর সীমিত আয়, কিন্তু বাজারে পণ্যের দাম স্থির থাকছে না। একজনের আয় দিয়েই পরিবারের খরচ ও ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার খরচ সব চালাতে হয়। খুব হিসাব করে চলছি, এর পরও এখন আর সব কিছু ঠিকমতো সামাল দেওয়া যাচ্ছে না।

 

এদিকে ভরা মৌসুমেও বাজারে ইলিশের সরবরাহ কম। দামও বেশ চড়া। বাজারগুলোতে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে এক হাজার ১৮০০ থেকে এক হাজার ১৯০০ টাকায়। ৫০০ গ্রামের ইলিশের কেজি এক হাজার ৯০০ থেকে এক ১০০০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। বিক্রেতাদের ভাষ্য, বাজারে চাহিদার তুলনায় ইলিশের সরবরাহ কম থাকায় দাম কমছে না ইলিশ মাছের দাম।

 

ইলিশ মাছ নিম্ন আয়ের মানুষেরাতো কিনতে পারছে না, মধ্যবিত্তরাও বাজার ঘুরে ঘুরে ফিরে আসছে চড়া দামের কারণে। ইলিশের দাম বৃদ্ধি পেলেও একমাত্র বড় লোকরা এর স্বাদ গ্রহণ করছে একচেটিয়ভাবে। ইলিশ বাংলাদেশের নদ-নদীতে উৎপন্ন হচ্ছে অথচ দেশের সাধারণ মানুষ কিনে খেতে পারছে না অধিক দামের জন্য। এটা  অত্যান্ত দু:খজনক! দেশের মানুষ যাতে সহজলভ্য মূল্যে সোনালী ইলিশ শান্তিতে খেতে পায় তার নিশ্চিত বিধান করা এসরকারের দায়িত্ব। সাধালণ মানুষ মনে করে সরকার তথা প্রশাসন এব্যাপারে সঠিক উদ্যোগ নিবেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট