1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
শিবগঞ্জে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ আলোচনা সভা রূপসায় অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের ২য় কোয়াটার ফাইনাল অনুষ্ঠিত   বাঘায় আওয়ামীলীগ নেতাসহ ৩জন গ্রেপ্তার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে যে যুদ্ধ শুরু হয়ে ছিলো, ১৬ ডিসেম্বর তার চূড়ান্ত বিজয় অর্জন : ফজলুল হক মিলন তানোর প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক সাংবাদিক মামুনুর রশীদের ইন্তেকালে গভীর শোক রাসেল ভাইপারের আতঙ্কে শিবগঞ্জ এলাকাবাসি ডাঃ শাহজাহান আকুঞ্জি তাওহিদী দাখিল  মাদ্রাসার উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ঈশ্বরদীর কামালপুরে বিএনপির সভাপতি বীর মোল্লাহ গুলিতে নিহত ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে ২০২৪-এর বিপ্লব: আলেমদের ঐতিহাসিক ভূমিকা… …. চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ডা. কেরামত আলীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

খুলনার রূপসায় জাহাঙ্গীর ফকির এর চাষ করা মাল্টা ও কমলা স্বপ্ন দেখাচ্ছে স্বাবলম্বী হওয়ার

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২০১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# নাহিদ জামান:খুলনার  রূপসা উপজেলার টিএসবি ইউনিয়নের কাজদিয়া গ্রামে বসবাস করেন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ফকির। তিনি ৩ বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে মাল্টা এবং কমলা লেবুর চাষ শুরু করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বর্তমানে প্রতিটি গাছে মাল্টা এবং কমলা ঝুলছে। ফলন এত ভালো হয়েছে তা দেখে মনে হচ্ছে তার স্বপ্ন বাস্তবে পরিনত হতে যাচ্ছে।

এবিষয়ে তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, বেকার থেকে মুক্তি পাওয়া ও নিজেকে স্বাবলম্বী করার জন্য কৃষি কাজে যুক্ত হই। সব ধরনের ফসল উৎপাদন করে সফল না হতে পেরে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ি। আজ থেকে ৪ বছর আছে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর বেড়াতে যাই। ওখানে গিয়ে প্রচুর দেশি মাল্টার গাছ দেখতে পাই। চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, তারা মাল্টা চাষ করে লাভবান। এরপর এলাকায় এসে আমি কিছুদিন পর ওই জেলা থেকে বারি-১, ভিয়েতনামি ও ইয়োলোকিং জাতের মাল্টার চারা সংগ্রহ করে জমিতে রোপণ করি। মাল্টা গাছে ফলনের জন্য তিন বছর অপেক্ষা করতে হয়। ৩ বছর পরে গাছে ফল এসেছে। এই গাছে ফুল আসে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। বারি-১ জাতের দেশি মাল্টা নভেম্বর মাসে খাওয়ার উপযোগী হয়। কমলা হয় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর মাসে। সামনে নভেম্বর মাস মাল্টা বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি।

তিনি আরও বলেন আমি রূপসার মাটিতে মাল্টা চাষে সফলতা দেখাতে চাই। একসময় সবুজ মাল্টা ক্রেতারা কিনতে চাইত না। তবে বর্তমানে বাজারে দেশি মাল্টার ব্যাপক চাহিদা, কারন এটি একটি ফরমালিনমুক্ত ফল। যারা বেকার রয়েছে তাদের কে বলবো যদি কেহ আমার মত মালটা, কমলা চাষ করে সাবলম্বী হতে চান। যত রকম পরামর্শ লাগবে আমি দিতে পারবো। প্রয়োজনে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আমি চাই এই চাষে অন্যরাও স্বাবলম্বী হোক।

মালটা কমলা চাষ শুরু করলে প্রথম বছর উপজেলা কৃষি অফিস থেকে কিছু চারা ও এক বছর ব্যাবহার করা জন্য সার দিয়েছি। প্রথম বছর কৃষি অফিস থেকে খোজ খবর নিলেও। পরের বছর থেকে আর কোন খোজ খবর নেই নি। তারা যদি মাঝে মধ্যে খোঁজ খবর নেয় তাহলে কৃষকের আগ্রহ বেশী থাকে। বেকারদের মালটা কমলা চাষে আগ্রহ করতে আমাদের পাশাপাশি সরকারি উদ্যোগ ও জরুরি বলে আমি মনে করি।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট