1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
ডুমুরিয়ায় হুফ্ফজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত তানোরে আলুর বীজ নিয়ে মহা সিন্ডিকেট দিশেহারা চাষীরা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাংলাদেশ জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য অ্যাডভোকেসি কর্মশালা  সিংড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত বটিয়াঘাটা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা

নওগাঁর ধামইরহাটে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে ৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিক্ষা কাযর্ক্রম ব্যাহত

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ১১৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি …………………………………………………

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৫টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও ৪৮টি সহকারী শিক্ষকের পদ দীঘদিন থেকে শূন্য থাকায় শিক্ষা ব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে।

 

প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে রয়েছে প্রধান শিক্ষকের শুন্যতা।অথচ শিক্ষা অধিদপ্তর এদিকে নজর দিচ্ছে না। এতে করে শিক্ষাদান দারুনভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

 

সহকারী শিক্ষক পদেও ব্যাপক শিক্ষক সংকট রয়েছে। ফলে এসব বিদ্যালয় গুলোতে শিক্ষক সংকটের কারণে কোমলমতি শিশুদের মান সম্মত পড়ালেখা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে।

 

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুনগত মান উন্নয়ন ও শতভাগ প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে সরকার নিরলসভাবে কাজ করলেও সেদিক থেকে কিছুটা পিছিয়ে আছে ধামইরহাট উপজেলা। যদিও এখন প্রায় শতভাগ প্রাইমারী স্কুলেই রয়েছে নবনির্মিত স্কুল ভবন, তার উপর শিক্ষক সংকট।অিচিরেই শিক্ষক সংকট দূর না হলে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অরজিত হবে না বলে আশংকা প্রকাশ করছেন এ অঞ্চলের শিক্ষানুরাগীরা।

 

প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই উপজেলায় ১১২টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪৫টি বিদ্যালয় এখন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। একদিকে বিদ্যালয়ে পাঠদান, অপরদিকে দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত থাকতে হয় প্রধান শিক্ষককে। আবার অনেক শিক্ষক অফিস কাজের অজুহাতে সঠিক সময়ে বিদ্যালয়ে আগমনও প্রস্থানে বিঘ্নঘটারও অভিযোগ রয়েছে বিস্তর। এর মুল কারণ হিসেবে বলা যায়, প্রায় সকল বিদ্যালয়ের ডিজিটাল হাজিরা এখন প্রায় অকার্যকর।

 

অপরদিকে ৪৮ জন সহকারী শিক্ষকের পদও শুন্য রয়েছে এই উপজেলায়। অনেক সময় কিছু শিক্ষক অসুস্থ্য এবং কিছু শিক্ষক মাতৃত্ব ছুটিতে থাকেন, আবার কেউ কেউ থাকেন পিটিআই ট্রেনিংয়ে। যার ফলে শিক্ষক সংকট ও স্বল্পতার কারণে দায়িত্বরত শিক্ষকগণকে পাঠদানে হিমশিম খেতে হয়। এ অবস্থায় একজন শিক্ষককে একটানা ৫ ঘন্টার অধিক সময় শ্রেনিতে পাঠদানে ব্যস্ত থাকতে হয়।

 

শিক্ষক সংকটের সত্যতা স্বীকার করে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আজমল হোসেন বলেন, ‘মৃত এবং অবসর জনিত কারণে শিক্ষক শুন্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তবে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে অচিরেই এই সমস্যার সমাধান হবে, প্রাণ ফিরে পাবে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট