1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
রংপুর শ্যামপুর চিনিকল পুনরায় চালুর দাবি সিংড়ায় পুলিশের ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত নওগাঁর আত্রাইয়ের পুষ্টিগুন মাছের শুকটি রপ্তানি হচ্ছে দেশ-বিদেশে নাচোল বরেন্দ্র অঞ্চলে  দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ ও রস   বাড়তি দামের কারণে ব্যয় বাড়ছে নিত্যপণ্যর ডুমুরিয়ায় হুফ্ফজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত তানোরে আলুর বীজ নিয়ে মহা সিন্ডিকেট দিশেহারা চাষীরা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাংলাদেশ জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য অ্যাডভোকেসি কর্মশালা 

ঘাটতি পূরণে রাজশাহীতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে বিপ্লব

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ১১৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

প্রেস বিজ্ঞপ্তি, ১৬ নভেম্বর ২০২২……………………………….
পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণে রাজশাহীতে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে বিপ্লব ঘটিয়েছেন রাজশাহী জেলার কৃষকেরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, রাজশাহীর কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় এন-৫৩ জাতের পেঁয়াজ চাষে এই সফলতা এসেছে।

গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে সফল হওয়া উপলক্ষ্যে বুধবার সন্ধ্যায় নগর ভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং এন-৫৩ জাতের পেঁয়াজ হস্তান্তর করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, রাজশাহীর কর্মকর্তারা। এন-৫৩ জাতের পেঁয়াজ চাষে সফলতা অর্জন করায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কৃষকদের অভিনন্দন জানিয়েছেন রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, রাজশাহী অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ শামছুল ওয়াদুদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, রাজশাহী জেলার উপপরিচালক মোঃ মোজদার হোসেন ও জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মোছাঃ উম্মে ছালমা।

রাজশাহী জেলার উপপরিচালক মোঃ মোজদার হোসেন বলেন, কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ১ম ও ২য় পর্যায়ে রাজশাহী জেলায় মোট ৪ হাজার জন কৃষককে ১ কেজি করে মোট চার হাজার কেজি এন-৫৩ জাতের গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ প্রদান করা হয়েছে। যা দিয়ে মোট ৬ হাজার বিঘা জমিতে এই পেঁয়াজ চাষ করা সম্ভব। প্রথম পর্যায়ে লাগানো পেঁয়াজ ইতোমধ্যে বাজারে আসা শুরু হয়েছে। বিঘা প্রতি ৬০ থেকে ৬৫ মন ফলন পাওয়া যাচ্ছে। গাছসহ এই পেঁয়াজ বিক্রয় করতে পেরে চাষীরা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন এবং তাদের দেখে অন্যান্য কৃষকেরা এই জাতের পেঁয়াজ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।

তিনি আরো জানান, অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে বাজারে যখন শীতকালীন পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকে, তখন এন-৫৩ জাতের এই পেঁয়াজ মানুষের চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে বলে আমরা আশা করছি।

মোঃ মোজদার হোসেন আরো বলেন, জুলাই-আগস্ট মাসে বীজ বপণ করে ২৫-৩০ দিন বয়সের চারা রোপণ করতে হয়। ৯০ দিনের মধ্যে এই জাতের পেঁয়াজ সংগ্রহ করা সম্ভব। এই পেঁয়াজ চাষে কৃষকেরা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি আমদানি নির্ভরতা কমবে এবং মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট