1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
গোবিন্দগঞ্জে সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে তামশিদ ইরাম খানের যোগদান গোবিন্দগঞ্জে পাহারাদারকে বেঁধে ভবনের নির্মাণসামগ্রী চুরি স্বতন্ত্র ‘মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর’ গঠনের সিদ্ধান্তে অন্তর্বর্তী সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাসমাশিস বাঘার দিনমজুর পরিবারকে সহযোগিতা করলেন প্রবাসী বিলাত ধোবাউড়ায় ভারতীয় কম্বল ও সিএনজি সহ আটক ২ দিনাজপুরের খানসামায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ছাত্রদল কর্মীর মর্মান্তিক মৃত্যু রাকসুর নির্বাচনে ভিপি ও এজিএসসহ ২০টি পদে শিবিরের জয়, জিএস পদে সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার জয় তানোরে সবার শীর্ষে কলমা আইডিয়াল স্কুল এ্যান্ড কলেজ, এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮৮ শতাংশ বৃহত্তর খুলনা ল’ইয়ার্স জার্নালিষ্ট কাউন্সিলের নতুন কমিটি গঠন  বাঘায় বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট সেবনে যুবকের মৃত্যু!

 দলছুট বানর লোকালয়ে, হনুমান বলে দেখতে উৎসুক জনতার ভিড়

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৩৫৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ বিশেষ প্রতিনিধি ঃ রাজশাহীর বাঘায় দলছুট এক বন্যপ্রাণীর দেখা মিলেছে। বন্যপ্রাণীটিকে অনেকেই হনুমান বলে ধারনা করেছেন। উৎসুক জনতা বন্যপ্রাণীটি দেখার চেষ্টা করলেই লাফিয়ে বেড়াচ্ছিল। তবে বন্যপ্রাণী বিভাগ জানিয়েছেন, এটি ‘রেসাস বানর’ ‘হনুমান’ নয়। সোমবার(২৯-০৯-২০২৫) দুপুর থেকে বানরটি এখানে সেখানে বিচরণ করছিল। সর্বশেষ দেখা মেলে উপজেলার চত্বরের ভেতরে।

এমন দৃশ্যের সম্মুখীন হয়ে উপজেলা মডেল মসজিদের এক কর্মী আশরাফ আলী জানান,হঠাৎ করেই তার চোখ পড়ে উপজেলা পরিষদের প্রাচীরের উপরে। তার কাছে দেখতে এটি হনুমান বলে মনে হয়েছে। যার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিয়েছেন। যা দেখে কেউ হনুমান কেউ বানর বলে ধারণা করেছেন।

শান্ত নামে এক কলেজ শিক্ষার্থী জানান,কখনো প্রাচীরের উপর আবার কখনো নীচে নেমে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়াতে দেখেছেন। তবে বানর না হনুমান তা জানেন না।

বন্যপ্রাণী বিভাগ সুত্রে জানা যায়, রেসাস প্রজাতির বানর- রঙ ধুলো-বাদামী থেকে লালচে-গোলাপী রঙের হয়, যাদের মুখমন্ডলে খুব কম পশম পাওয়া যায় । তাদের পাঁজরের রঙ তাদের মুখের মতোই এবং তাদের মাঝারি দৈর্ঘ্যের লেজ থাকে যার গড় উচ্চতা ২০৭.৬ থেকে ২২৮.৯ মিমি (৮.১৭ এবং ৯.০১ ইঞ্চি) (ফুডেন ২০০০)।

হোয়াটঅ্যাপের মাধ্যমে বন্যপ্রাণীটির ছবি পাঠিয়ে যোগাযোগ করলে রাজশাহী বিভাগের বন্যপ্রাণী পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, এটি ‘রেসাস বানর’ ‘হনুমান’ নয়। মুঠোফোনে তিনি বলেন,তাদের আবাসিক স্থল ছিল টাঙ্গাইলের মধুপুর ভায়াল বনে। বনগুলো খন্ড খন্ড হওয়ার ফলে দলছুট হয়ে বিভিন্ন স্থানে চলে যাচ্ছে । নিজ এলাকা ছেড়ে এখানে সেখানে ছুটছে খাবারের সন্ধানে । দলছুট বানরগুলো বিশেষ করে পাথরবাহী ট্রাকে কিংবা অন্য কোন উপায়ে এলাকায় এসেছে।

তিনি বলেন, বিরক্ত না করে মানুষ হিসেবে তাদের প্রতি দয়া দেখিয়ে মুক্ত চলাচলে সহায়তা করতে হবে। তবে খাবার দিলে তারা এলাকা ছাড়বে না।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট