1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন

সীমান্তের মুনাফেক,ইহুদি ও খ্রিস্টানী প্রতিরোধের মুখে ইরানের মিসাইল রুহানী শক্তি নিয়ে ইসরাইলে যুদ্ধ রত

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫
  • ৩৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ জিয়াউল কবীর: ইরান ঝাঁকে ঝাঁকে মিসাইল ছোড়ার পরেও ইসরায়েল সীমান্তের মুসলমান দেশ,ইহুদিবাদী শক্তি ও খ্রিস্টান আমেরিকান বলয়ের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে ইসরাইলের অনেক কম ক্ষয়- ক্ষতি হচ্ছে। ইরান ২০০/২৫০ টি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইলের দিকে নিক্ষেপ করলে ইরাক ও জর্ডানের আকাশের সম্মিলিত বাধা অতিক্রম করে ১০/১৫টি ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলে গিয়ে আক্রমণ করছে।

সমরবীদ ও স্থানীয় সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানা গেছে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যখন ইসরায়েলের দিকে নিক্ষিপ্ত করা হয়, তখন সর্বপ্রথম তাকে থামানোর চেষ্টা করে ইরাকে অবস্থানরত আমেরিকান সেনা বাহিনীর সদস্যরা যেখানে ইরাকের ভুমিকা চেয়ে চেয়ে দেখা।সংযুক্ত আরব আমিরাতে থাকা ফরাসি রাফায়েল যুদ্ধবিমান গুলো সৌদি আরবের আকাশসীমা ব্যবহার করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ রত।

এদিকে সৌদী আরবের ভুমিকা আমেরিকা পাদতে বললে হাগু করে বসে। এদিকে পারস্য উপসাগরে টহল দেওয়া ইউএসএস কার্ল ভিনসন নামক বিমানবাহী রণতরী ও অত্যাধুনিক মিসাইল ডেস্ট্রয়ারগুলোর প্রতিরোধের মুখে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রকে ঐ সব আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলো প্রতিরোধ করে চলেছে। এতে এক ঝাঁক ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রের অনেক সদস্য মরে যায়। এরপর প্রতিরোধ করতে আসে জর্ডানের বিমান বাহিনী। তারা জর্ডানে অবস্থিত আমেরিকান ঘাঁটির সহায়তা নিয়ে হাজার হাজার কিলোমিটার পাড়ি দেয়া ক্ষেপণাস্ত্র ঝাঁকের বহু সদস্যকে মেরে ফেলে। এছাড়া পাশের খ্রিস্টান দেশ সাইপ্রাস থেকে উড়ে আসা ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ার ফোর্সের টাইফুন ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান তাদের প্রতিরোধ করে অনেক সদস্যকে মেরে ফেলে। তাদের প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধ স্তর পার হয়ে গেলে ধাওয়া করে এগিয়ে আসে ইসরায়েলের বহুস্তরীয় বিমান প্রতিরক্ষার সু- প্রশিক্ষিত বাহিনী। তারা Arrow-3: ২০০০ কিলোমিটার দূরে থেকেই মহাকাশে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। Arrow-2: যদি তা ব্যর্থ হয়, তাহলে এই সিস্টেম ১৫০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে ফাঁদ পেতে অপেক্ষা করে। David’s Sling, ৩০০ কিলোমিটার থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধাওয়া করে।

এরপর সবশেষে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রকে এত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়েও এগিয়ে আসাকে থামাতে প্রস্তুত থাকে আমেরিকার দেয়া Iron Dome।এই Iron Dome ৭০ কিলোমিটার থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার চেষ্টা করে। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের ক্ষেপণাস্ত্র তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছাতে গিয়ে এত বাধার সম্মুখীন হয়নি বলে জানা গেছে।

ইরানের এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের অনেক গুলো এক সাথে যাওয়া শুরু করলে অধিকাংশ নিস্ক্রিয় হয়ে গুটি কয়েক ক্ষেপণাস্ত্র সদস্য শেষ পর্যন্ত আল্লাহর দেয়া রুহানী শক্তি নিয়ে ইসরাইলে গিয়ে আল্লাহ ও মানবতার শত্রুদের আঘাত হানতে সমর্থ হচ্ছে বলে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একাধিক সূত্রে জানা গেছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট