1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
৫ দফা দাবিতে কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি শিক্ষক কর্মকর্তাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‍্যাব-৫ এর অভিযানে একাধিক মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার বাঘায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পুড়লো চার  বাড়ি,ক্ষতি ১৫ লক্ষাধিক টাকা গোদাগাড়ীতে থানা পুলিশের অভিযানে ৩০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুই মাদককারবারি গ্রেফতার শ্যামনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ বাঘায় মত বিনিমিয় সভায় চলনবিলের ঐতিহ্য রক্ষায়- ঝুঁকি ও বিকল্প পরিকল্পনায় রবীন্দ্র বিশ্ব বিদ্যালয় নির্মাণের দাবি বাঘায় টাইফয়েড টিকাদান ওরিয়েন্টেশন সভা, প্রায় ৪৭ হাজার শিশুকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে নাটোরে ডিবি পুলিশের অভিযানে মদ ও ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার তানোরে গেটকা প্রকল্পের উদ্যোগে নেতৃত্ব উন্নয়ন, জেন্ডার অন্তর্ভুক্তি ও জলবায়ু ন্যায়বিচার বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়কে ‌‘জুলাই প্রজন্মের বিজয়’ বললেন নবনির্বাচিত ভিপি সাদিক কায়েম ‎

 দুর্ঘটনায় নিহত প্রবাসী চঞ্চলের দাফন সম্পন্ন

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২১ মে, ২০২৫
  • ৯৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ বিশেষ প্রতিনিধিঃ ধার দেনা পরিশোধ করে নতুন স্বপ্নে বিয়ে করে ঘর বাঁধার ইচ্ছা ছিল প্রবাসীর । তার আগেই দুর্ঘটনায় স্বপ্ন ভেঙে দেশে ফিরলো লাশ হয়ে । মালোশিয়ায় নিহতের বিশ দিন পর শাহ আলম চঞ্চল(২৫) এর মরদেহ দেশের নিজ গ্রামে এনে দাফন করা হয়েছে।

বুধবার(২১-০৫-২০২৫) সকাল ১০টায় জানাযার নামাজ শেষে দাফন করা হয়। শাহ আলম চঞ্চল রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম ইউনিয়নের মহদীপুর গ্রামের জফির উদ্দীন মৃধার ছেলে। গত ৩০ এপ্রিল’২৫ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮ টায় ভেকু (এক্সকাভেটর) মেশিনের ধাক্কায় পড়ে গিয়ে নিহত হন শাহ আলম চঞ্চল ।

সরেজমিন বুধবার (২১-০৫-২০২৫) তার গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়,মরদেহের অপেক্ষায় থাকা স্বজনদের আহাজারি। দাফন শেষেও চলছিল কান্নার রোল। বাক রুদ্ধ মা-বাবা। বুক চাপড়িয়ে কাঁদছিল একমাত্র ছোট বোন সুমি খাতুনও।Open photo

জানা যায়,দুই বছর আগে শ্রমিকের ভিসা নিয়ে মালোশিয়া গিয়েছিলেন শাহ আলম চঞ্চল।সেখানকার একটি কোম্পানিতে কাজ করছিলেন ভেকু (এক্সকাভেটর) মেশিন চালকের সহকারি (হেল্পার) হিসেবে। সবে মাত্র সেই ধারদেনা পরিশোধ করে নতুন করে স্বপ্ন দেখছিলেন পরিবার। কিন্তু ওই ভেকু মেশিনেই প্রাণ গেছে তার। স্বপ্ন ভেঙে চুরমার পরিবারের।

নিহতের পিতা জফির উদ্দীন কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন,কোরবানীর ঈদের পরে ছুটিতে বাড়িতে এসে বিয়ে করার কথা ছিল ছেলের। মৃত্যুর আগের দিন রাতেও ছেলের সাথে কথা হয়েছে তাদের। তার সাথে কথা বলে জানা গেল, মালোয়েশিয়ায় যে কোম্পানীতে কাজ করছিলেন,সেই কোম্পানীর খরচেই মরদেহ ঢাকার বিমান বন্দরে পৌঁছে দিয়েছেন। সেখান থেকে মরদেহ নিজ বাড়িতে নিয়ে আসা পর্যন্ত তার খরচ হয়েছে ১৭ হাজার টাকা।

মা সাথী বেগম বলছিলেন,ছেলেকে বিয়ে দিয়ে বউ ঘরে এনে সংসার করাবেন। ছেলের বউ রান্না করে আমাদের খাওয়াবেন, দেখ ভাল করবেন। সেই আশা আর পূর্ণ হলোনা। ছেলে লাশ হয়ে বাড়িতে ফিরবেন ভাবতেও পারিনি। #

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট