1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় মায়ের ঈদুল ফিতরে আর কোরবানির ঈদে কন্যার জন্ম রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ

পদ্মা নদীভাঙনের কবলে দূলর্ভপুরের মোনাহারপুর কূপপাড়ার এলাকাবাসি

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২
  • ১৬৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# আরাফাত হোসেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে……………

জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার দূলর্ভপুর ইউনিয়নের মোনাহারপুরের কূপপাড়া পদ্মা নদীর ভাঙনের কবলে এলাকাবাসী। গত একমাস থেকে নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত ছিল।হটাৎ করে কয়েকদিন ধরে পানি কমে যাওয়ায় স্রোতের প্রবল বেগে নদীর তীর ভাঙতে শুরু করেছে।অব্যাহত গতিতে নদী ভাঙন চলছে। এতে করে বহু জনবসতি এলাকা, নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

 

এলাকার ঘর, বাড়ি, হাট বাজার, রাস্তা, আবাদি জমি, পথঘাট গুলো। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান দুর্যোগ যার কারণ নদীর গতিপ্রকৃতির দ্রুত পরিবর্তন। প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার হেক্টর জমি নদীভাঙনে হারিয়ে যায়। এই ভাঙনের ফলে প্রতি বছর প্রায় এক লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীভাঙনের ফলে প্রতিবছর এলাকার ২৫ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে।

 

মোনাহারপুর নদী পাড়ের বাসিন্দাদের কাছে এক আতঙ্কের নাম ভাঙন। দেশে প্রতিবছরই বিস্তীর্ণ এলাকা নদীভাঙনের শিকার হয়। এতে বসতভিটা জায়গা-জমি সব হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছে হাজার হাজার পরিবার। রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার, স্কুল-কলেজ, মসজিদ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের এক জরিপে বলা হয়, ভাঙনে প্রতিবছর প্রায় ছয় হাজার হেক্টর জমি নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে।

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, নদীর গতি রোখার বদলানোর কারণে নদীভাঙন ঘটে। নদীতে বাঁধ দেওয়া, অপরিকল্পিতভাবে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের চেষ্টা নদী ভাঙনের এক অন্যতম কারণ। নদীর পাড়ের ঘাস, কাশবনসহ অন্যান্য বন উজাড় করে ফেললে মাটি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পানির তোড়ে ভাঙন সৃষ্টি হয়। এছাড়া অপরিকল্পিতভাবে নদী খনন বা ড্রেজিংয়ের কারণে ক্ষতির শিকার হয় নদী।

 

সরকারিভাবে ভাঙন ঠেকানোর চেস্টা চলছে কিন্তু কোনভাবে ভঙনরোধ করা যাচ্ছে না।বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন ঠেকানোর পাশাপাশি পযার্প্ত পরিমাণ বোল্ডার ফেলতে না পারলে স্বল্প সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা বিলীন হয়ে যাবে নদীগর্ভে বলে আশংকা করা হচ্ছে।।

 

নদীভাঙন এলাকার ভুমি সম্পদ এবং এএলাকার গুরুত্বপূর্ প্রতিষ্ঠান বাঁচাতে জরুরী ভিত্তিতে বাঁধ দিয়ে ভাঙন ঠেকাতে না পারলে অতি শীগগিরই ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হবে এলাকাবাসি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তাদের দাবি যে কোন উপায়ে নদী ভাঙনরোধ করতে জরুরী ব্যবস্থা নিন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট