1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
 অন্তঃসত্ত্বা ভারতীয় নারীকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করলো বিজিবি শাহরিয়ার ইলেভেনেস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে ট্রফি উন্মোচন, কেক কাটা ও প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবে দোয়া  রূপসায় অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাকির হোসেন বাকুর দাফন সম্পন্ন পাবনা-৪ আসনের ভোটাররা  ক্লিন ইমেজের র্প্রাথীর অপেক্ষায় প্রহর গুণছে  দুর্গাপুরে আলেম সমাজকে নিয়ে জামায়াতের উলামা সমাবেশ পারিবারিক আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা: বিএসএফ–বিজিবির সমন্বয়ে মরদেহ দেখার সুযোগ কবিতা……….. বেগম জিয়া সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নেত্রী: রাজশাহীতে দোয়া মাহফিলে মিনু কালীগঞ্জে তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রতিবাদ সভা ও স্মারকলিপি কর্মসূচি পালন

বাংলাদেশের আলোচিত ভয়াবহ ৮ ট্রেন দুর্ঘটনা, প্রতিরোধের উপায় নেই

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২
  • ২১৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

আবুল কালাম আজাদ …………………..

ভ্রমণের জন্য ট্রেনকে সবচেয়ে নিরাপদ মনে হলেও রেলপথে দুর্ঘটনার সংখ্যা কম নয়।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৯ সালের ১৫ জানুয়ারি টঙ্গীতে। মুখোমুখি দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ওই সময় ১৭০ জন নিহত হয়েছিলেন। ১৯৮৩ সালের ২২ মার্চ পাবনার ঈশ্বরদীর কাছে সেতুর স্প্যান ভেঙে একটি ট্রেনের কয়েকটি বগি শুকনো জায়গায় পড়ে যায়। ভয়াবহ এ দুর্ঘটনায় ৬০ জন নিহত হন।

১৯৮৫ সালের ১৩ জানুয়ারি খুলনা থেকে পার্বতীপুরগামী সীমান্ত এক্সপ্রেসের কোচে আগুন ধরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। ঠিক তার পরের বছরেই (১৯৮৬ সালের ১৫ মার্চ) কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে নদীতে পড়ে ২৫ জন যাত্রী নিহত হন। ১৯৯৫ সালের ১৩ জানুয়ারি রাতে হিলিতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনের সঙ্গে অন্য একটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫০ জনের বেশি যাত্রী নিহত হয়।

২০১০ সালে নরসিংদীতে চট্টগ্রামগামী একটি ট্রেনের সঙ্গে ঢাকাগামী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ ১২ জন নিহত হন। ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর ভোররাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সিগন্যাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়ায় দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ১৬ জন নিহত হন। সবশেষ ২০২২ সালের ২৯ জুলাই চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পর্যটকবাহী মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহত হয়েছেন। তবে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

যে হারে ট্রেন দুঘর্টনা বাড়ছে তাতে করে ট্রেনে ভ্রমণ প্রিয়দের জন্য চরম আতংকের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।সবাই ট্রেনকে নিরাপদ ভ্রমণ মনে করে ইদানিং বাসের চেয়ে রেলপথে যাতায়াত করছে বেশি মানুষ। কিন্তু এভাবে ট্রেন দুঘটর্না বাড়তে থাকলে ট্রেনের প্রতি ভ্রমণ প্রিয়রা আস্থা হারাবে।এজন্য রেল বিভাগকে দুঘটর্না প্রতিরোধে আধুনিক পদক্ষেপ নিতে হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট