1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
সিংড়ায় মাদরাসা দারুস সুন্নাহ বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ সি ইউ সি সংগঠনের সামাজিক কর্মকান্ডে অবদান রাখায়  রোটারিয়ান ইফতেখার আলী বাবুকে সংবর্ধনা ডুমুরিয়ায় শওকত মোল্যা স্মৃতি উন্মুক্ত পাঠাগারের আয়োজনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতি  অনুষ্ঠান  উপ-সম্পাদকীয়ঃ সীমান্ত হত্যা আর কত ! মোহনপুরে বাজার বণিক সমিতির সাথে জামায়াতে ইসলামীর আলোচনা সভা ও সূধী সমাবেশ রূপসায় খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত অনিয়মঃ তানোরে সার বিতরণে অনিয়ম ও পাচার রোধে হট্টগোল মারপিট গাইবান্ধা সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা মামলায় ,  গ্রেপ্তারী ওয়ারেন্ট বাঘায় নারী ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচে হাজারো দর্শক পরমাণু বোমা ইরানের হাতের নাগালে

বৈষম্যের অবসান চাওয়ায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের ‘হুমকি’, মন্ত্রণালয়ে সমন্বয়কদের স্মারকলিপি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহী ইসলামী ব্যাংক নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বছরের পর বছর ধরে বৈষম্য হয়ে আসছে। ‘জমিদারি প্রথা’র মধ্য দিয়ে ইন্টার্নশিপে এ বৈষম্য তৈরি করে শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগী চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপ। তবে এর অবসান চেয়ে ভাতা চালুর দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এরপর থেকে তাদের নানারকম হুমকি দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে মন্ত্রণালয়ে স্মারকলিপি দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ভাতা চালুর দাবি জানানো হয়েছে।

রাজশাহী মেডিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) সেশনজট নিরসন আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিষদ থেকে এ স্মারকলিপি প্রধান উপদেষ্টা, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও স্বাস্থ্য সচিবের কাছে পাঠানো হয়। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনের (আইবিএফ) নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রাজশাহীতে জমিদারি প্রথা চালু করে। এখানকার স্বাস্থ্য-শিক্ষা খাত থেকে গ্রুপটি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিলেও অবহেলিত রাখে উত্তরাঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে। গুরুত্বপূর্ণ পদে চট্টগ্রাম থেকে জনবল নিয়োগ দিয়ে পাঠিয়ে রক্তচোষা শুরু করে কোম্পানিটি। শুধুমাত্র রাজশাহী ইসলামী ব্যাংক নার্সিং কলেজে ভর্তি ফরম বাণিজ্য করেই কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। এছাড়া জোরপূর্বক ফেল করিয়ে আদায় করা হত লাখ লাখ টাকা। এসবের প্রতিবাদ জানালে শিক্ষার্থীদের ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ করে দিয়ে স্টুডেন্টশিপ বাতিলের ভয় দেখানো হত। এমনকি শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এবং আওয়ামী লীগ পরিচয়ে মামলা দিয়ে শিক্ষার্থীদের জেলে ঢুকানোরও ভয় দেখাতেন চট্টগ্রাম থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। এ নিয়ে দফায় দফায় মিটিংয়েও বসতেন তারা। এস আলম গ্রুপ থেকে বিদেশে পাচার করা কোটি কোটি টাকার মধ্যে রাজশাহী অঞ্চলের শত শত শিক্ষার্থীর কৃষক, ভ্যানচালক-রিকশাচালক ও শ্রমিক বাবার টাকাও রয়েছে।’

স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, ‘নার্সিং কোর্স সম্পন্ন করে হাসপাতালে ৬ মাস ইন্টার্নশিপ করা বাধ্যতামূলক। ইন্টার্নশিপকালে আইবিএফ অধিভুক্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মাসে ৮ হাজার টাকা করে মোট ৪৮ হাজার ইন্টার্ন ভাতা দেয়া হয়। কিন্তু রাজশাহীতে এক পয়সাও ভাতা পান না নার্সিং শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা এ বৈষম্যের অবসান ও ভাতা চালুর জন্য কলেজের মাধ্যমে আইবিএফে আবেদন জানিয়েছেন। এরপর থেকেই তাদের হুমকি-ধামকি দেয়া হচ্ছে। এ নিয়ে তারা চরম আতঙ্কিত।’

এ বিষয়ে সমন্বয়ক রায়হান আলী বলেন, ‘হুমকির ঘটনা কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। কলেজেরই কেউ হুমকি দেয়ানোর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। অবশ্যই বৈষম্য দূর ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কর্মস্পৃহা বাড়বে, এগিয়ে যাবে নার্সিং প্রফেশন। হাসপাতালের সেবার মানও বৃদ্ধি পাবে।’ এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ কোনো কথা বলতে রাজি হননি। তবে কলেজটির একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘ভাতা চালু হতে সময় লাগবে। এখন চালু হবে না।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট