জেলা প্রশাসক মো. খালিদ হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায়ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ইতোমধ্যে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরিসভা করা হয়েছে। ২ লাখ ৬৬ হাজার ৫১ জন ধারণ ক্ষমতা বিশিষ্ট জেলার ৩৫৯টি সাইক্লোন সেন্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলায় ত্রাণ বাবদ ৬৪৩ মেট্রিকটন চাল ও নগদ ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্ধ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি উপকূলীয় উপজেলা মোংলা মোরেলঞ্জ ও শরণখোলা উপজেলায় রেড ক্রিসেন্ট, রোভার, স্কাউট এর ৩ হাজার ৫০৫ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে।#