1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী অঞ্চলবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র – কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক ও রাজশাহী অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরান ইমন ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতা মোঃ পারভেজ ভালোবাসলেই সবার সাথে ঘর বাঁধা যায়না, হাজার বছর পাশে থাকলেও কেউ কেউ আপন হয়না…… পঞ্চগড়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চেকপোষ্ট বসিয়ে তল্লাশি  ভূরুঙ্গামারীতে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছে শিবগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোহা আব্দুল বাতেন বাঘায় গরু কেনা প্রায় শেষ, এখন ছাগলে তোড়জোড়, সরকারি রেটে খাজনা আদায়ে স্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা বাঘায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বাপার বৃক্ষরোপণ পলাশবাড়ীতে এলজিইডি’র (GRRIIP) প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত কমিটি গঠন

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে বন্যা কবলে রোপা-আমন বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২২ জুন, ২০২২
  • ১৮৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# আরিফুল ইসলাম জয় কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি………………………

 

টানা বৃষ্টিতে আসন্ন রোপা আমন মৌসুমের বীজতলার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে চরম হতাশায় পড়েছেন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কৃষকরা। এ বছর কয়েক দফা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ইরি-বোরো মৌসুমে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বোরো চাষিরা। সেই ক্ষতিকে পুষিয়ে নিতে এবার আগাম রোপা আমন ধানের বীজতলা তৈরি করে বীজ বপন করেন কৃষকরা। কিন্তু টানা বৃষ্টিতে সে সব বীজতলা পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। কোন কোন কৃষক একাধিকবার আমন বীজ বপন করলেও তা নষ্ট হয়ে গেছে। বারবার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে আমন আবাদ নিয়ে চরম হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের চাষিরা।

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার শিলখুড়ি, তিলাই, পাইকেরছড়া, চরভূরুঙ্গামারী ও আন্ধারিঝাড় ইউনিয়নের প্রায় ২২ টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ওই সব গ্রামের কৃষকদের বীজতলার ধানের চারা পচে নষ্ট হয়ে গেছে।

 

উপজেলার পাইকেরছড়া ইউনিয়নের কৃষক সামছুল হক জানায়, পাঁচ বিঘা জমিতে চারা লাগানোর জন্য বীজতলায় বীজ বপন করেছিলাম। যেসব চারা গজিয়েছিলো একটানা বৃষ্টিতে সেসব চারা পানিতে ডুবে নষ্ট হয়ে গেছে। পানি না কমলে নতুন করে বীজতলা তৈরি করা সম্ভব না। এভাবে ফসল নষ্ট হয়ে গেলে আমরা কি খেয়ে বাঁচবো ভেবে পাচ্ছি না।

 

নলেয়া গ্রামের কৃষক মোরারক হোসেন জানায়, বীজতলার চারা টানা বৃষ্টিতে একবার নষ্ট হয়েছে। দ্বিতীয়বার লাগানো ধানের চারা পানির নিচে। চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের কৃষক মজিবর রহমান, বলেন আমন বীজতলা তৈরি করেও বৃষ্টি আর বন্যার কারণে চারা বুনতে পারিনি। পানি কমলে পুনরায় জমি চাষ করে বীজতলা তৈরি করতে হবে।

 

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, আসন্ন রোপা আমন মৌসুমে উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের ৮৫০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫১০ হেক্টর জমিতে কৃষক বীজতলা তৈরি করেছেন। টানা বৃষ্টি আর বন্যায় ৪৫ হেক্টর বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানায়, গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে কিছু বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পানি নেমে গেলে আশা করি চারা দ্রুত রিকোভার হবে।#

সান/০৬

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট