1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:

রাজশাহীর তানোরে হাটের জায়গা জবরদখলের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০২২
  • ২৩৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

ছবি: মুন

 

# মমিনুল ইসলাম মুন বরেন্দ্র অঞ্চল প্রতিনিধি…………………………….

 

রাজশাহীর তানোর পৌরসভার কালীগঞ্জ হাটের (সায়রাত ভুক্ত) জায়গা জাল দলিল সৃষ্টি করে জবরদখল ও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। চলতি বছরের গত ৫ জানুয়ারী বুধবার এলাকাবাসীর পক্ষে প্রভাষক তাজেমুল ইসলাম এবং ২৯ মে রোবাবার কালীগঞ্জহাট রক্ষা কমিটি বাদি হয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভুমি) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

জানা গেছে তানোর পৌরসভার কালীগঞ্জ হাটের আয়তন এক একর ২০ শতক। এসব জায়গার মধ্যেস্থলে (সায়রাত ভুক্ত) জেল নম্বর ১২৯ রায়তানবর্ষ, দাগ নম্বর সাবেক ৯৯৬ পরিমাণ .০৭ শতক সম্পত্তি জবরদখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ শুরু করেছে সিদ্দিক মহুরী। অভিযোগে প্রকাশ, বিগত ২০০৭ সালের ২৯ জানুয়ারী (তৎকালীন) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুছ সাদাত জমির মালিক দাবিদার হাজী আইয়ুব মিঞাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ একই বছরের ৮ ফেব্রুয়ারী তার কার্যালয়ে উপস্থিত হতে নোটিশ দেন। তবে তারা ধার্য্য দিনে কাগজপত্রসহ উপস্থিত ব্যর্থ হয়। ফলে ২০০৭ সালের ৮ মে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদেশ দিয়ে বলেন, কালীগঞ্জে হাটের মধ্যে ব্যক্তিগত ভাবে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা যাবে না।

এদিকে ২০০৭ সালের ২২ ফেব্রুয়ারী তানোর পৌরসভার স্বারক নং তাঃপৌঃ/২০০৭/৬৯৫ এবং স্বারক নং তাঃপৌঃ/২০০৭/৬৮৩ তারিখ ১৩/০২/২০০৭ ইং মোতাবেক অবৈধ ভাবে নির্মিত দোকান ঘর অপসারণের জন্য নোটিশ দেন (তৎকালীন) মেয়র এমরান আলী মোল্লা। এ ঘটনার থেকে দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর যাবত ওই জায়গায় দোকান ঘর নির্মাণ বন্ধ ও হাটবার হাট বসে আসছে সবাই জানে এটা হাটের জায়গা এবং চারদিকে হাট মধ্যস্থলে ব্যক্তি মালিকাধীন জমি থাকার কোনো সুযোগ নাই। কিন্ত্ত ২০২২ সালের ১লা জানুয়ারী সরনজাই কাচারিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা সিদ্দিক মুহুরী ক্রয় সুত্রে জমির মালিকানা দাবি করে পাকা দোকান ঘর নির্মাণ শুরু করেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ী জানান, ভুমি অফিসের কতিপয় কর্মকর্তার নেপথ্যে যোগসাজশে চিহ্নিত জালিয়াত চক্রের মুলহোতা সিদ্দিক মুহুরী ও তার পুত্র আল-আমিন মুহুরী জাল দলিল সৃষ্টি করে খাজনা-খারিজ করেছে, তারা বলেন, তাদের কাগজপত্র যচাই করলেই অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে।

এবিষয়েে জানতে চাইলে সিদ্দিক ও আলামিন মুহুরী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তারা ক্রয় সুত্রে জমির মালিক হয়েছেন তার কাছে সব কাগজপত্র রয়েছে। এবিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) স্বীকৃতি প্রামানিক বলেন, অভিযোগ পাওয়া গেছে, তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#

এডিট: আরজা/১০

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট