1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকার কিছুটা সফলতা দেখালেও এখন পর্যন্ত তা রয়েই গেছেঃ জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব- আখতার হোসেন উপ-সম্পাদকীয়: সর্বনাশা কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ হোক ভোলাহাটে হাঁড় কাঁপানো শীত, সরকারিভাবে দেখা মেলেনি  গরম কাপড়-চোপড়ের ভোলাহাটে থানা পুলিশের মাসিক আলোচনা সভা মান্দায় কিন্ডারগার্টেন স্কুলের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত  রাজশাহীতে কোরিয়ান কোচের অধীনে ক্রীড়া উচ্চতর তায়কোয়ানদো প্রশিক্ষণ সমাপ্ত গোদাগাড়ীতে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা    গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষে ১৩ জন আহত চসিক মেয়রের সঙ্গে চট্টগ্রাম সাংবাদিক সংস্থার নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ গাইবান্ধার  পলাশবাড়ীতে আওয়ামীলীগের নেত্রী হয়ে গেলো জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি

ভোলাহাটে হাঁড় কাঁপানো শীত, সরকারিভাবে দেখা মেলেনি  গরম কাপড়-চোপড়ের

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
এম. এস. আই শরীফ, প্রতিনিধি, ভোলাহাট(চাঁপাইনবাবগঞ্জ): চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে হাঁড় কাঁপানো কনকনে শীতের প্রকোপে দিশেহারা প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরীব-অসহায় মানুষগুলো! যেনো দেখেও নজরে পড়েনি উপজেলার নামীদামী মহাজন আর ধনাঢ্য ব্যক্তিদের। সব্বাই এখন ৫ আগষ্টে দেশ স্বাধীন হবার পর থেকে সেবা দেয়ার নামে মিছামিছি আশ্বাস আর দলকে ভারী করে নির্বাচন নির্বাচন খেলায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
এরই ফাঁকে শীতকাল আসলেই গরীব-অসহায় মানুষগুলোর একটা হক এসে যায়, সেটা সবাই ভুলে গেছে বলে প্রত্যক্ষ করা গেছে। শীত আসা প্রায় দু’আড়াই মাস অতীত হলেও বৃত্তশালী, দানবীর, রাজনৈতিক নেতা বা ব্যক্তিগণ এমনকি সরকারিভাবেও কোন কর্তারই গোচরে আসেনি বলে বিষয়গুলি এলাকার বিভিন্ন সচেতনমহলের মতামতে উঠে এসেছে।
তারা আরো বলছেন, শীতকাল আসার সাথে সাথেই শুরু হতো নানান কায়দা-কৌশল করে গরীব-অসহায়, বয়োবৃদ্ধ, প্রতিবন্ধীসহ সকল গরীবদের ন্যায্য দাবী। বিশেষ করে গরীব ঘরে জন্ম নেয়া শিশু সন্তানেরা গভীর রাতে আরামের ঘুমটি পারতো চোখ জুড়ে। সেখানে গরীব-অসহায় মানুষগুলো পড়েছে বেকায়দায়। কার কাছে বলবে মনের ভিতরে লুকিয়ে থাকা কষ্টের কথাগুলি।
তাদের মাঝে উভয় সঙ্কট মূহুর্তগুলো বিরাজমান। না পারবে কাউকে বলতে। আর না পারছে শীতের প্রকোপে কষ্ট সহ্য করতে। এমনও পরিবারের সদস্য রয়েছে। যারা বক ফোটে তো মুখ ফোটে না’র মতো অবস্থা। কে দেখবে এই দুর্দশাপন্ন অতি কষ্টের আহাজারি? এ দৃশ্য দেখার মতো দৃষ্টিভঙ্গি তো রয়েছে, এলাকার ধনাঢ্য, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ তথা সরকারের সু-দৃষ্টি দিলেই ঐ অসহায়-দুঃখী পরিবারগুলো আহাজারীর হাত থেকে রেহাই পাবে বলে সচেতন মহল তাদের মতামত ব্যক্ত করেছেন।
তাই আসুন এলাকায় যারা ধনাঢ্য, দানবীর, উদার মনের মানুষ যারা নিজেরাই ঐ গরীব-দুঃখীদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি। সে সাথে বর্তমান সরকারের সু-দৃষ্টি দেয়ার প্রচেষ্টা চালাই। ভবিষ্যতের পরিস্থিতি পরিবর্তনের সুরাহা করার আপ্রাণ চেষ্টা-তদবীরের মাধ্যমে আমাদের সামাজিক যোগাযোগ অক্ষুন্ন রেখে গরীব-দুঃখীদের পাশে থাকার ব্রতী হই।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রতন কুমার নায়েক বলেন, সরকারি বরাদ্দ পর্যাপ্ত পরিমান না থাকায় শুধুমাত্র বীরমুক্তিযোদ্ধাদের দেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে বরাদ্দ আসলেই উপজেলার সর্বস্তরের অসহায়-গরীব দুঃখীদের মাঝে বিতরণ দেয়া হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট