1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
ধোবাউড়ায় জব্দকৃত বালু মসজিদে হস্তান্তর আত্রাই থানা বিএনপির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ  পঞ্চগড়ে করতোয়া নদীতে গোসল করতে নেমে ব্যবসায়ীর মৃত্যু  গোদাগাড়ীতে মোবাইল কোর্ট ও পুলিশের অভিযান: ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, গাঁজাসহ গ্রেফতার ১ বদরগঞ্জের যমুনেশ্বরী নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসার দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তানোরে সাংবাদিকদের সাথে ব্যারিস্টার মিলনের মতবিনিময় ধোবাউড়ায় যুবলীগের আহ্বায়ক ও আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক গ্রেপ্তার তানোরে ফার্মেসির আড়ালে মাদক ব্যবসা : ট্যাপেন্টাডলসহ গ্রেফতার ৫ শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন নয়, শুধু দেশের পরিবর্তন নয় মাফিয়া দুর্নীতিবাজদের পরিবর্তন করতে হবে:  এনসিপির নাহিদ পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় ডোবার পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রথম টার্মিনাল নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩৭১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসএন ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল শনিবার ১১ নভেম্বর মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর চ্যানেল উদ্বোধন এবং প্রথম টার্মিনাল নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর মাতারবাড়িতে বহু প্রতিক্ষিত দেশের প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দরের প্রথম টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু হতে যাচ্ছে।

মাতারবাড়ি বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে। এই বন্দরে জোয়ার-ভাটায় যে কোন সময়ে ৮,০০০ টিইইউএস’র জাহাজ ভিড়তে পারবে। এতে পণ্য পরিবহন খরচ উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে।
২০২৬ সালে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বর্তমানের স্মার্ট দেশ সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যাবে। চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির লাইফ লাইন, মাতারবাড়ি বন্দরও হবে প্যারালাল অর্থনীতির লাইফ লাইন।
উল্লেখ্য, দেশের প্রথম ও একমাত্র গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপনের জন্য ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ২০ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে মাতারবাড়ি বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। মাতারবাড়ি টার্মিনাল বাস্তবায়িত হলে ১৬ মিটার বা ততোধিক গভীরতা সম্পন্ন বাণিজ্যিক জাহাজ গমনাগমন করতে সক্ষম হবে।

গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে ৩৫০ মিটার প্রশস্ত ও ১৬ মিটার গভীরতা সম্পন্ন ১৪ দশমিক ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ অ্যাপ্রোচ চ্যানেলের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া অ্যাপ্রোচ চ্যানেলের উত্তর পার্শ্বে ২ হাজার ১৫০ মিটার দীর্ঘ ও দক্ষিণ পার্শ্বে ৬৭০ মিটার দীর্ঘ ব্রেক ওয়াটার (ঢেউ নিরোধক বাঁধ) নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে আনুমানিক ০.৬ থেকে ১.১ মিলিয়ন টিইইউস (বিশ ফুট দৈর্ঘ্যের কন্টেইনার) এবং ২০৪১ সালের মধ্যে আনুমানিক ২.২ হতে ২.৬ মিলিয়ন  টিইইউস কন্টেইনার কার্গো হ্যান্ডেল করা সম্ভব হবে। প্রকল্পের সড়ক ও জনপথ অংশে ২৭.৭ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণের মাধ্যমে মাতারবাড়ি বন্দরের সাথে ন্যাশনাল হাইওয়ের সংযোগ স্থাপন করার কাজ চলমান রয়েছে।#সূত্র: বাসস

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট