1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
রাজশাহী-৬(চারঘাট-বাঘা) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী জুলহাস মল্লিকের ৩১ দফা রূপরেখার লিফলেট বিতরণ রাসিক কাজের বিল পরিশোধ না করায় সকল উন্নয়ন কাজ বন্ধ করে দিল ঠিকাদাররা নওগাঁ  জেলায় চায়নাজালে মাছ নিধন চলছে অবাধে, হুমকিতে দেশীয় প্রজাতির মাছ মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের মাগফিরাত কামনায় জামায়াতে ইসলামী রাজশাহীর মিলাদ মাহফিল ভোলাহাটে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫ অনুষ্ঠিত বাঘায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামীস লিটনসহ গ্রেপ্তার-৩ বাঘায় অভিযুক্তকে আটক করে মোটরসাইকেল উদ্ধার করলো পুলিশ হাজারো চোখের জলে পাইলট তৌকিরকে শেষ বিদায়, রাজশাহীতে জানাজা ও দাফন, চারপাশ জুড়ে শোকের ছায়া শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে নওগাঁতে পরীক্ষার্থীদের বিক্ষোভ  উত্তরায় বিমান দুর্ঘটনায় তানোর প্রেসক্লাবের গভীর শোক প্রকাশ

নওগাঁয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে বালু উত্তোলন, কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত সরকার

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩
  • ১৪৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

# কামাল উদ্দিন টগর, নওগাঁ……………………………………………………………

নওগাঁয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে আত্রাই নদীর ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে তোলা হচ্ছে বালু। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদী ড্রেজিংয়ের বালু হচ্ছে হরিলুট। এতে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সরকার। বাংলা ১৪২৮ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নওগাঁর আত্রাই নদীর ধারইরহাট উপলোর শিমুলতলী হতে মহাদেবপুর উপজেলার কালনা পর্যন্ত ২৭ কি.মি. ড্রেজিং কাজ বাস্তবায়ন করেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হন বালুমহাল ইজারাদারা। তাদের এমন আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৪২৯ সালে নতুন করে ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে নাম মাত্র অর্থে তাদেরকেই বালু উত্তোলনের অনুমতি দেন নওগাঁ জেলা প্রশাসন।

 

তবে সে রেজুলেশনে উল্লেখ ছিলো ১৪৩০ সালে উত্তোলিত ড্রেজিংকৃত বালু বিক্রয় বা অপসারণের ক্ষেত্রে ১৪২৮ সালের ইজারাদারগণের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনাযোগ্য হবে না। কিন্তু ১৪৩০ সালে মহাদেবপুর উপজেলা ইজারাদারকে ড্রেজিংকৃত বালু উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা দিলেও পত্নীতলা উপজেলায় মাহমুদ পুরে পুরোদমে চলছে এ বালু উত্তোলন। ইজারা বহিরর্ভূত স্থান থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করায় কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সরকার।

 

অভিযোগ অর্থের বিনিময়ে এ অবৈধ বালু উত্তোলনের সুযোগ দিচ্ছেন খোদ প্রশাসন। বালু উত্তোলন কারী মফিজ উদ্দীন জানান, বালু উত্তোলনের বিষয়ে উচ্চ আদালত থেকে সময় বৃদ্ধি করে আনা হয়েছে। তবে সে বিষয়ে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেননি।

 

এ বিষয়ে অতিরিক্ত নওগাঁ জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মিল্টন চন্দ্র রায় জানান, ১৪২৮ সালে ক্ষতিগ্রস্ত ইজারাদারদের ১৪২৯ সালে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জমা দেয়ার সাপেক্ষে বালু উত্তলের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সে মেয়াদও শেষ হয়েছে এরপরও কেউ ইজারা বহির্ভূত স্থান থেকে ভালো উত্তোলন করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট