1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোর কৃষি কর্মকর্তা স্টেশনে থাকেন না, বদলি আদেশ রোহিত হয়ে ফের আলোচনায় পবায় নিজ উদ্যোগে রাস্তা সংস্কারে উদ্যোক্তা একেএম শামসুল ইসলাম উজ্জ্বল চন্দ্রিমা এলাকা থেকে র‍্যাব-৫ কর্তৃক ৬ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার রাকসু নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে রাবির আইন-শৃঙ্খলা সভায় পুলিশ কমিশনার রূপসায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত ‎ ‎ শ্যামনগরে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা চারঘাটে মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলছাত্রের আত্মহত্যা, পরিবারে শোক রাজশাহীতে সওজের অস্থায়ী কর্মচারীদের ১ ঘন্টার কর্মবিরতি পালন রাণীশংকৈলে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা শিবগঞ্জে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কর্মবিরতি চলছে

গাইবান্ধায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে অবৈধ বালু ব্যবসা:ইউপি সদস্য মামুনের দাপট

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৬২৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ শাহরিন সুলতানা সুমা, গাইবান্ধা প্রতিনিধি : ‎গাইবান্ধার ঘাগোয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন দীর্ঘদিন ধরে প্রকাশ্যে অবৈধ বালু ব্যবসা চালাচ্ছেন।

অভিযোগ, তিনি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে এবং নদী ব্যবহার করে বালু উত্তোলন ও পরিবহন করছেন, যা আইন ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকি স্বরূপ। ‎স্থানীয়রা বলছেন, জনপ্রতিনিধি হওয়ার প্রভাব খাটিয়ে মামুন কয়েক বছর ধরে একটি শক্তিশালী বালু সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। ঘাগোয়া ইউনিয়নের ঘাঘট নদীর বাঁধ সুইস গেট সংলগ্ন এলাকায় এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে উত্তোলিত বালু শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে। বর্তমানে তিনি মিয়াপাড়া থেকে গিদারি পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ বাঁধ ব্যবহার করে অবৈধ বালু উত্তোলন চালাচ্ছেন। ‎এতে নদী, পরিবেশ এবং সরকারি খাস জমি মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধের বেহাল দশার কারণে আশপাশের স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা নিরাপদভাবে যাতায়াত করতে পারছেন না। সরজমিনে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মামুন কথা বলিলে তিনি বলেন, এখানে শুধু আমি নই, আরও দু’জন ব্যবসা করছে। আমি পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সইএনের অনুমতি নিয়েই কাজ করছি। আপনারা তাদের ধরুন,আরো অনেকেই ব্যবসা করছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হাফিজুল হক মুঠোফোনে জানান, তদন্তের জন্য আমাদের অফিসে স্টাফ যাবে । প্রয়োজনে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) বিষয়টি জানানো হবে এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ‎

এলাকাবাসী অভিযোগ করছেন, জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুবিধা নিয়ে মামুন দীর্ঘদিন ধরে প্রকাশ্যে আইন ভঙ্গ করছেন, কিন্তু প্রশাসন এখনও কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। এ ঘটনায় স্থানীয় জনমনে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। সচেতন মহল বলছে, নদী ও পরিবেশের ক্ষতি রোধ করতে প্রশাসনের দ্রুত ও কঠোর পদক্ষেপ অপরিহার্য। ‎স্থানীয়রা আরও মন্তব্য করছেন, অভিযুক্ত ইউপি সদস্য ও সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে, সব নদী রক্ষা উদ্যোগ ব্যর্থ হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট