1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোর একতা যুব সংঘের উদ্যোগে বিলকুমারী বিলে মাছের পোনা অবমুক্ত করণ শিবগঞ্জ পৌরসভায় বিএনপির গণসংযোগ বাঘায় বন্যায় আক্রান্ত মানুষকে মানবিক সহায়তা:  বিএনপি আগেও মানুষের পাশে ছিল আগামীতেও থাকবে-উজ্জল  আত্রাইয়ে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডে টিসিবির পণ্য বিক্রয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ল্যাবরেটরি ম্যানেজমেন্ট এন্ড সেফটি শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত  বাগমারায় বিএনপির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শিবগঞ্জে কৃষকদলের লিফলেট বিতরণ ধোবাউড়ায় ১৪ দিনের শিশুকে ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি; উদ্ধার করলেন ইউএনও চাঁপাইনবাবগঞ্জে বন্যার্তদের পাশে স্বাস্থ্য বিভাগ‌, ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ তানোরে সাবেক স্ত্রীর বাড়ি থেকে সাবেক স্বামীর লাশ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

আত্রাইয়ের কৃষক কৃষাণীরা ধান সিদ্ধ-শুকানোর কাজে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
  • ৮৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ ফিরোজ আহমেদ, আত্রাই (নওগাঁ)প্রতিনিধিঃ নওগাঁর আত্রাইয়ে বোরো ধানের চাল তৈরির জন্য ধান সিদ্ধ শুকানোতে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষক কৃষাণীরা। গ্রামে গ্রামে এখন চলছে ধান সিদ্ধ শুকানোর মহোৎসব। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষক পরিবারের নারী পুরুষ ধান সিদ্ধ শুকানো নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।

উপজেলার ৮ ইউনিয়নের মধ্যে শাহাগোলা, ভোঁপাড়া, মনিয়ারী, বিশা ও পাঁচুপুর ইউনিয়নের কৃষকদের বোরো ধান কাটা মাড়াই শেষ পর্যায় পৌঁছে গেছে প্রায়। এ অঞ্চলের কৃষকরা তাদরে জমিতে উৎপাদিত ধানের ভাত খেয়ে অভ্যস্ত। তাই যুগ যুগ ধরে ধান কাটা মাড়াইয়ের পর ধান সিদ্ধ শুকানো এ অঞ্চলের কৃষকদের রেওয়াজ। ঘরে ভাতের চাল মওজুদ থাকলে সারা বছর কৃষকের আর দুশ্চিন্তা নেই। এমনটি ধারনাই পোষণ করেন এলাকার কৃষকরা। তাই প্রতি বছর ধান কাটা মাড়াইয়ের সাথে সাথে ধান সিদ্ধ শুকানোতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তারা।

বিভিন্ন এলাকায় সরে জমিন ঘুরে ঘুরে দেখা গেছে এলাকার প্রায় কৃষকের খোলানে খোলানে চলছে ধান সিদ্ধ শুকানোর ধুম। নারী পুরুষ এক যোগে ধান সিদ্ধ শুকানোর কাজ করছেন। কেই কড়াইয়ে ধান ঢালছেন, কেউ জাল দিচ্ছেন আবার কেউ খোলানে বিছিয়ে দেয়া ধানে বার বার পা দিচ্ছেন। এ ব্যবস্থার মাঝেও তাদের মাঝে বিরাজ করছে এক উৎফুল্লাতা।

উপজেলার বহলা গ্রামের আব্দুর রউফ, মজিবর রহমান, ইয়াকুব আলী বলেন, ধান বিক্রি করে চাল কিনে ভাত খাওয়াকে আমরা অভিশাপ মনে করি। ঘরের চালের ভাতের মজাই আলাদা। ধান সিদ্ধ শুকানো ও ভাঙ্গিয়ে চাল তৈরি করতে যদিও বা যথেষ্ট পরিশ্রম হয়। তারপরও সারা বছরের ভাতের চাল ঘরে তুলতে পারলে ওই পরিশ্রম আর মনে হয় না।

এবারে আল্লাহ আামদেরকে যে অনুকূল আবহাওয়া দিয়েছেন এটাকে কাজে লাগাতে আমরা নারী পুরুষ সেই কাক ডাকা ভোরে উঠেই ধান সিদ্ধ করার কাজ শুরু করি। রৌদ্রের তাপ কিছুটা বাড়লেই সেই ধান শুকানোর জন্য নেড়ে দেয়া হয়। ধান শুকানোর পর এখান চাল তৈরির জন্য রইস মিলে যেতে হয় না। বাড়ি বাড়ি এসে ভ্রম্যমাণ চালকল চাল তৈরি করে দেয়। এতে আমাদের অনেক সুবিধা হয়েছে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট