1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
তানোরের ২নং বাঁধাইড় ইউনিয়ন বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত: ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ডাক মিজানের ঈশ্বরদীর সাঁড়া ইউনিয়ন বিএনপির নেতা হাক্কে মন্ডল ও তার ছেলের বিরুদ্ধে আরামবাড়িয়ায় সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত সকলকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে- জোতরাঘব গোরস্থান কমিটির আয়োজনে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে চাঁদ খুলনায় দৈনিক ফুলতলা প্রতিদিন পত্রিকার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষা’২৫ এ এ+ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল বাঘা উপজেলা শাখার বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির পুঠিয়ায় অবৈধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্ট জাল ধ্বংস করলেন সহকারী কমিশনার  শিবগঞ্জে দূর্গাপূজা উপলক্ষে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জের গর্ব ইদ্রিস আহমদ মিয়ার ১৩১তম জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নওগাঁর আত্রাইয়ে হাজিদের হজ্জ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তেতুলিয়ার হারাদিঘী মাদ্রাসার শিক্ষক-ছাত্রদের উপর হামলার অভিযোগ

সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যায় ২০ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত : ইউনিসেফ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪
  • ১৩৩৮ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেট ও সুনামগঞ্জে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় ২০ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শুক্রবার ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়েছে।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২০ লাখ মানুষের মধ্যে ৭ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি শিশু রয়েছে। তাদের জরুরি সহায়তার প্রয়োজন বলে আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি জানিয়েছে।

বিবৃতিতে শেলডন ইয়েট বলেন, বন্যার পানি বৃদ্ধির সময় শিশুরাই সবচেয়ে বেশি অরক্ষিত হয়ে পড়ে। তারা ডুবে মারা যাওয়া,অপুষ্টি ও মারাত্মক পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে।

তিনি বলেন,আমাদের অগ্রাধিকার হলো,শিশুদের নিরাপত্তা ও তাদের মঙ্গল নিশ্চিত করা। বাংলাদেশ সরকার এবং মাঠপর্যায়ের অংশীদারদের সঙ্গে সমন্বয় ও অংশীদারত্বে তারা গত পাঁচ দিনে বন্যা কবলিত এলাকায় প্রায় এক লাখ মানুষের মধ্যে নিরাপদ পানি বিতরণ করেছেন। এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকাকালীন তিন হাজারের বেশি ১০ লিটার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন পানির পাত্র বিতরণ করা হয়েছে।

পরিস্থিতি বিবেচনায় বিভিন্ন গুদাম থেকে জরুরি ভিত্তিতে অতিরিক্ত জরুরি সরঞ্জাম আনা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

বিবৃতিতে বলা হয়,ঈদের ছুটিতে যখন স্কুল বন্ধ ছিল,সিলেট বিভাগে ৮১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে।তাছাড়া ৫০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়াও প্রায় ১৪০টি কমিউনিটি ক্লিনিক বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ইউনিসেফের জরীপে উঠে এসেছে।

ইউনিসেফ জানায়,নদীগুলোর পানি বিপজ্জনক উচ্চতায় প্রবাহিত হচ্ছে এবং আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে কঠিন এই সময়ে সম্ভাব্য সহিংসতা নিরসনে এবং ট্রমা বা আতঙ্ক কাটিয়ে উঠতে শিশুদের সহযোগিতা করতে শিশু সুরক্ষা সমাজকর্মীরা পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছেন বলে সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট