1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
সাতক্ষীরার শ্যামনগর পৌরসভা বাতিলের দাবীতে গণসমাবেশ তানোরে কৃষি জমির মাটি কেটে বাড়ি নির্মাণ, প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চলছে খনন কাজ গোমস্তাপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযান, চোলাইমদসহ একজন গ্রেপ্তার জামায়াতে ইসলাম  ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি শুরু করেছেঃ রূপসায় আজিজুল বারী হেলাল রূপসায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ফুটবল টুর্নামেন্টর ১ম সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত  ঢাকায় শিক্ষক সমাবেশে হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে প্রতিবাদ কর্মবিরতি সমাবেশ চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ প্রায় ২০ জন আহত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পঞ্চগড়ে শিক্ষক সমিতির বিক্ষোভ সমাবেশ ভোলাহাটের তিলোকী গ্রামের ছোট্ট শিশু কারিমা মাইক্রো বাসের নিচে চাপা পড়ে নিহত

ঢলন প্রথার ফাঁদে আম বিক্রেতারা,  চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষিত

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ২২০ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ আব্দুল বাতেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ:

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট আম হাট বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার। এই হাটে প্রতিদিন প্রচুর আম কেনাবেচা হয়। কিন্তু এখানকার আড়ৎদাররা দীর্ঘদিন ধরে ঢলন ও শোলা প্রথার নামে আমচাষিদের ঠকিয়ে আসছে। প্রশাসন একাধিকবার বৈঠক করেও এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি। কানসাট আম বাজারের শতাধিক আড়ৎদার নিজেদের মতো করে আম কেনাবেচার নিয়ম চালু করেছেন।

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে কেজি দরে আম কেনার নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা মানছেন না আড়ৎদাররা। নির্দেশনা অনুযায়ী ৪০ কেজিকে এক মণ ধরা হলেও, তারা প্রতি মণ কিনছেন ৫০ থেকে ৫২ কেজি পর্যন্ত। এতে চাষিদের দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১০-১২ কেজি আম—যা ঢলন হিসেবে নেওয়া হয়।

কানসাট আমহাটে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়ৎদার। তারা চাষিদের কাছ থেকে আম কিনছেন নিজেদের নিয়মে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা কার্যত উপেক্ষিত। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আমরা একপ্রকার জিম্মি হয়ে পড়েছি। ঢলনের নামে আমাদের থেকে অতিরিক্ত আম নেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের লাভের বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। আড়ৎদারদের ভাষ্য, আম পচনশীল পণ্য। অনেক সময় আম পচে যায় বা ছোট আম বের হয়, তাই ঢলন নিতে হয়।

বিষয়টি নিয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আজহার আলী বলেন, “এখনো পর্যন্ত কেউ অতিরিক্ত ঢলন নেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” চাষি ও বিক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের নজরদারি না থাকলে ঢলনের নামে তাদের ঠকানো বন্ধ হবে না। বাজারে কেজি দরে সঠিকভাবে আম বিক্রির পরিবেশ নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট