1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
কতিপয় ভারতীয় নাগরিক কর্তৃক বৈধ উপায়ে অবৈধ বাণিজ্য কর্মকান্ড; কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ ইউ’পি ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি পেলেন, ইউনিভার্সিটি সভাপতির পদ বটিয়াঘাটায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শুভ জন্ম দিন উপলক্ষে দোয়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত আগামীকাল শনিবার গাইবান্ধায় আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্ণামেন্ট বাঘায় আমেরিকান প্রবাসী মিঠুর উদ্যোগে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে সুস্থতা কামনা করে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বাঘায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে সুস্থতা কামনা করে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল বাঘায় আনসার ভিডিপির বৃক্ষ-রোপণ ২০২৫ ভোলাহাটে বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত পত্নীতলায় বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল তানোরে বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এতিম শিশুদের সঙ্গে তারেকের দোয়া মাহফিল

ঢলন প্রথার ফাঁদে আম বিক্রেতারা,  চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষিত

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ১৮২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

৥ মোঃ আব্দুল বাতেন, শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ:

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট আম হাট বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমের বাজার। এই হাটে প্রতিদিন প্রচুর আম কেনাবেচা হয়। কিন্তু এখানকার আড়ৎদাররা দীর্ঘদিন ধরে ঢলন ও শোলা প্রথার নামে আমচাষিদের ঠকিয়ে আসছে। প্রশাসন একাধিকবার বৈঠক করেও এ সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি। কানসাট আম বাজারের শতাধিক আড়ৎদার নিজেদের মতো করে আম কেনাবেচার নিয়ম চালু করেছেন।

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে কেজি দরে আম কেনার নির্দেশনা দেওয়া হলেও তা মানছেন না আড়ৎদাররা। নির্দেশনা অনুযায়ী ৪০ কেজিকে এক মণ ধরা হলেও, তারা প্রতি মণ কিনছেন ৫০ থেকে ৫২ কেজি পর্যন্ত। এতে চাষিদের দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১০-১২ কেজি আম—যা ঢলন হিসেবে নেওয়া হয়।

কানসাট আমহাটে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় ফড়িয়া ও আড়ৎদার। তারা চাষিদের কাছ থেকে আম কিনছেন নিজেদের নিয়মে। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা কার্যত উপেক্ষিত। স্থানীয় আমচাষিরা বলছেন, আমরা একপ্রকার জিম্মি হয়ে পড়েছি। ঢলনের নামে আমাদের থেকে অতিরিক্ত আম নেওয়া হচ্ছে। এতে আমাদের লাভের বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। আড়ৎদারদের ভাষ্য, আম পচনশীল পণ্য। অনেক সময় আম পচে যায় বা ছোট আম বের হয়, তাই ঢলন নিতে হয়।

বিষয়টি নিয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আজহার আলী বলেন, “এখনো পর্যন্ত কেউ অতিরিক্ত ঢলন নেওয়ার লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” চাষি ও বিক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের নজরদারি না থাকলে ঢলনের নামে তাদের ঠকানো বন্ধ হবে না। বাজারে কেজি দরে সঠিকভাবে আম বিক্রির পরিবেশ নিশ্চিত করতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট