তাদের ভাষ্য মতে, এই বন্দর দিয়ে মূলত ঝুট কাপড় ও কিছু প্লাস্টিক পণ্য ভারতে রপ্তানি করা হয়। প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় সম্প্রতি এসব পণ্যবাহী কয়েকটি ট্রাক ফেরত পাঠানো হয়েছে। তবে ঝুট কাপড়ের রপ্তানি অব্যাহত রয়েছে।
রপ্তানিকারক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “বাংলাবান্ধা দিয়ে খুব বেশি পণ্য ভারতে রপ্তানি হয় না। তাই প্রভাবও কম। তবে পাথর বেশী আমদানী হয় এই বন্দর দিয়ে। কিছু দিন ধরে আলু রপ্তানি হচ্ছে সেটাও স্বাভাবিক রয়েছে৷
এদিকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপাল ও ভূটানের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমও স্বাভাবিকভাবে চলছে। শ্রমিক ও পরিবহনকর্মীরা জানায়, বন্দরে পণ্য ওঠানামা ও চলাচলে কোনো বাধা নেই। সার্বিকভাবে বন্দরের পরিবেশ স্বাভাবিক ও কার্যক্রম সচল রয়েছে।

বাংলাবান্ধা ল্যান্ড পোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক আবুল কালাম আজাদ জানান, “এখান থেকে কাঁচামাল জাতীয় পণ্য রপ্তানি স্বাভাবিক রয়েছে। পলিস্টার, কটন রেকস বা ঝুট রপ্তানি গতকালও হয়েছে। শুধুমাত্র ফিনিশড পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যেগুলো বাংলাবান্ধা দিয়ে রপ্তানি হয় না।#