1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Rokon :
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
আত্রাইয়ে লাইব্রেরীতে টিফিন সময় বসে বই পড়লেই মিলছে নাস্তা বাগমারায় ইউএনও’র সাথে জামায়াতের এমপি প্রার্থী ডাঃ বারীর মতবিনিময় সভা বটিয়াঘাটা জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠান  শিবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ও ভেটেরিনারি ক্যাম্প অনুষ্ঠিত রূপসায় রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত খুলনার ডুমুরিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের ৩ যাত্রী নিহত আহত ৪ পশ্চিম তীরের গ্রামে শত শত গাছ উপড়ে ফেলেছে ইসরাইল ইসরাইলি বিমান হামলায় গাজায় নিহত ৪২  ওয়াশিংটনে অস্ত্র বহন শুরু করেছে ন্যাশনাল গার্ড সৈন্যরা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নার্সদের দুর্ব্যবহার ও কর্তব্যে চরম অবহেলার অভিযোগ

ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবিতে রাজশাহীতে নারীদের সমাবেশ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৮৪ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
৥ নাজিম হাসান,রাজশাহী :
নারীকে বেপর্দা করে নয়,একমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবীতে মানববন্ধন করেছে মহিলা আনজুমান রাজশাহী জেলা ও মহানগর মজলিস।  বুধবার বেলা ১২টার সময় রাজশাহী নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে।
ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র দাবিকরা পর্দানশীন নারীরা বলেন,শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর যাবৎ অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। পর্দনাশীন নারীরা এসব হেনস্তার অবসান চান। চেহারার বদলে তারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবি তোলেন।
তারা বলেন, একজন নারী ছবি তুললে দুটি গুনাহ হয়। একটি ছবি তোলার গুনাহ, অন্যটি বেপর্দা হওয়ার গুনাহ। আবার ওই ছবিটি পরবর্তীতে যতজন বেগানা পুরুষ দেখবে বেপর্দা হওয়ার গুনাহ তত বাড়তেই থাকবে। এমনকি মৃত্যুর পরও ওই ছবির কারণে বেপর্দার গুনাহ জারি থাকবে। পর্দানশীন নারীরা সেই গুনাহ থেকে বাঁচতে চান।
সমাবেশে পর্দানশীন নারীরা তিনটি দাবি পেশ করেন। দাবিগুলো হলো- বিগত ১৬ বছর যে সমস্ত সাবেক ইসি কর্মকর্তা পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে মানবাধিকার বঞ্চিত করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা, পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় ও গোপনীয়তার অধিকার অক্ষুন্ন রেখে অবিলম্বে এনআইডি ও শিক্ষা অধিকার প্রদান করা; সকল ক্ষেত্রে পরিচয় সনাক্তে চেহারা ও ছবি মেলানোর পদ্ধতি বাতিল করে আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা এবং পর্দানশীন নারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার সময় কোনো পুরুষ নয়, নারী সহকারী বাধ্যতামূলকভাবে রাখার ব্যবস্থা করা।
সমাবেশ শেষে পর্দানশীন নারীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং জেলা ও বিভাগীয় শিক্ষা কর্মকর্তাকে স্মারকলিপি দেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট