1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
বাঘায় পোস্টার-ফেস্টুন সরাতে মাঠে স্থানীয় প্রশাসন নিজের পোস্টার সরিয়ে নিতে নামেন বিএনপির নেতা কাশিমাড়ীতে ইউনিয়ন পর্যায়ে অংশগ্রহণমূলক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপন্নতা বিশ্লেষণ অনুষ্ঠিত যদি কাউকে প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকার করি তিনি হবেন বেগম খালেদা জিয়া: সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম শিবগঞ্জে বিজিবির অভিযানে বিদেশি অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার স্মৃতিচ্চারণঃ মুরগীর মাংস না খেয়েই পার করলেন ৫৪ বছর  শহীদ জসীমউদ্দীনের স্ত্রী  জোহরুন নেশা শিবগঞ্জ সীমান্তে পৃথক দুটি অভিযানে বিপুল নেশাজাতীয় ট্যাবলেট, অস্ত্র, গুলি ও ম্যাগাজিন উদ্ধার হাদীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বাঘায় “জাতীয় নাগরিক পার্টি”র বিক্ষোভ মিছিল রূপসায় অধ্যক্ষ খান আলমগীর কবির স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্টের প্রথম কোয়াটার ফাইনাল অনুষ্ঠিত ধর্ম মূলতঃ সঠিক পথের দিশারী: ইসলামী দৃষ্টিকোণ সারিয়াকান্দিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবিতে রাজশাহীতে নারীদের সমাবেশ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১০১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
৥ নাজিম হাসান,রাজশাহী :
নারীকে বেপর্দা করে নয়,একমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নের দাবীতে মানববন্ধন করেছে মহিলা আনজুমান রাজশাহী জেলা ও মহানগর মজলিস।  বুধবার বেলা ১২টার সময় রাজশাহী নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল করে।
ছবিমুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র দাবিকরা পর্দানশীন নারীরা বলেন,শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর যাবৎ অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। পর্দনাশীন নারীরা এসব হেনস্তার অবসান চান। চেহারার বদলে তারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে পরিচয় যাচাইয়ের দাবি তোলেন।
তারা বলেন, একজন নারী ছবি তুললে দুটি গুনাহ হয়। একটি ছবি তোলার গুনাহ, অন্যটি বেপর্দা হওয়ার গুনাহ। আবার ওই ছবিটি পরবর্তীতে যতজন বেগানা পুরুষ দেখবে বেপর্দা হওয়ার গুনাহ তত বাড়তেই থাকবে। এমনকি মৃত্যুর পরও ওই ছবির কারণে বেপর্দার গুনাহ জারি থাকবে। পর্দানশীন নারীরা সেই গুনাহ থেকে বাঁচতে চান।
সমাবেশে পর্দানশীন নারীরা তিনটি দাবি পেশ করেন। দাবিগুলো হলো- বিগত ১৬ বছর যে সমস্ত সাবেক ইসি কর্মকর্তা পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখে মানবাধিকার বঞ্চিত করেছে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনা, পর্দানশীন নারীদের ধর্মীয় ও গোপনীয়তার অধিকার অক্ষুন্ন রেখে অবিলম্বে এনআইডি ও শিক্ষা অধিকার প্রদান করা; সকল ক্ষেত্রে পরিচয় সনাক্তে চেহারা ও ছবি মেলানোর পদ্ধতি বাতিল করে আধুনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা এবং পর্দানশীন নারীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেওয়ার সময় কোনো পুরুষ নয়, নারী সহকারী বাধ্যতামূলকভাবে রাখার ব্যবস্থা করা।
সমাবেশ শেষে পর্দানশীন নারীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং জেলা ও বিভাগীয় শিক্ষা কর্মকর্তাকে স্মারকলিপি দেন।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট