1. admin@sobujnagar.com : admin :
  2. sobujnoger@gmail.com : Rokon :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ:
নাচোল বরেন্দ্র অঞ্চলে  দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে খেজুর গাছ ও রস   বাড়তি দামের কারণে ব্যয় বাড়ছে নিত্যপণ্যর ডুমুরিয়ায় হুফ্ফজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত তানোরে আলুর বীজ নিয়ে মহা সিন্ডিকেট দিশেহারা চাষীরা! খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়  বাগমারার হাটগাঙ্গোপাড়া মডেল প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন বাংলাদেশ জার্নালিস্ট প্রটেক্ট কমিটির সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য অ্যাডভোকেসি কর্মশালা  সিংড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত বটিয়াঘাটা প্রেস ক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন কম্পিউটার কী বোর্ডের মাধ্যমে রাজশাহীতে পাহাড়িয়াদের মাতৃভাষার লিখন পঠন কার্যক্রম উদ্বোধন

তানোরে প্রবেশপত্র আটকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ 

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৮৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

তানোর(রাজশাহী) প্রতিনিধি………………………………………………………….

রাজশাহীর তানোরের তালন্দ ইউনিয়নের (ইউপি) নারায়নপুর দ্বিতীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিনের বিরুদ্ধে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র আটকে এবং ফরম পুরুণে শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে অতিরিক্ত অর্থ  আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।

একাধিক অভিভাবক জানান, তিনি শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে প্রবেশপত্র প্রতি দুশ’ টাকা করে আদায় করছেন। এছাড়াও একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রাইভেট পড়ার টাকা দিতে না পারায় তাকে প্রবেশপত্র দেয়া হয়নি। এমনকি বিদায় অনুষ্ঠানের নামেও শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে আনুঃপাতিক হারে টাকা আদায় করা হয়েছে। প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিনের এমন বেপরোয়া বাণিজ্যের কারনে  ফুঁসে উঠেছে পরীক্ষার্থীসহ অভিভাবক মহল বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।

স্থানীয়রা জানান, চলতি শিক্ষাবর্ষে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরণে মানবিক বিভাগের জন্য দু’হাজার ৪০০ টাকা এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য তিন হাজার টাকা করে আদায় করেছেন আলোচিত এই শিক্ষক।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক   অভিভাবক প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গ্রামীণ এলাকায় অনেক দরিদ্র শিক্ষার্থী রয়েছে। কিন্তু কাউকে ছাড় দেয়া হয়নি সবার কাছে থেকে প্রবেশপত্র দিতে দুশ’ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। এদিকে প্রবেশপত্র না পাওয়া এসএসসি পরীক্ষার্থী তুষারের পিতা এরাদ মন্ডল প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষা নিয়ে কেনো এত বানিজ্য, সরকার তাদেরকে তো বেতন ভাতা কম দিচ্ছে না।

তিনি বলেন, তার সন্তান স্কুলে প্রাইভেট না পড়েও তাকে ৯০০ টাকা দিতে চাপ দেয়া হচ্ছে এমনকি প্রবেশপত্র আটকে দিয়েছেন। এতে তিনি নিরুপায় হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)  ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেছেন।

এবিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আলাউদ্দিন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিদায় অনুষ্ঠানে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।  এর মধ্যে শিক্ষকেরা দু’হাজার টাকা করে দিয়েছে, বাঁকি টাকা শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে নেয়া হয়েছে।

এবিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা  সিদ্দিকুর রহমান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এবিষয়ে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা  কর্মকর্তার সঙ্গে মুঠোফোনে  যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান এডমিড কার্ডের জন্য টাকা নেওয়ার প্রশ্নই উঠে না। তিনি বলেন, যদি নিয়ে থাকে তাহলে কঠোর ব্যবস্হা নেওয়া হবে।#

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায় সিসা হোস্ট